ঢাকা ০৮:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

কোটা নিয়ে সংসদে ভূমিকা রাখবে জাতীয় পার্টি: চুন্নু

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪ ১৯৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, শিক্ষার্থীদের কোটা বাতিল আন্দোলনের যৌক্তিকতা আছে। কোটা যেভাবে আছে তা চলতে পারে না। সংসদে বিল আনা হলে জাতীয় পার্টি ভূমিকা রাখবে। আজ রবিবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

সরকারি চাকরিতে সব গ্রেডে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ কোটা রেখে, বাকি কোটা বাতিল করে সংসদে আইন পাসের এক দফা দাবিতে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে’ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছেন। গত ১ জুলাই থেকে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে এই আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা।

গত ৫ জুন সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এরপর ৯ জুন হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওইদিন এই আবেদন শুনানির জন্য আপিল বিভাগে পাঠিয়ে দেন চেম্বার আদালত।

গত ৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় আপাতত বহাল রাখার নির্দেশ দেন। পরে ১০ জুলাই হাইকোর্টের দেয়া রায়ে চার সপ্তাহের জন্য স্থিতাবস্থা দেন আপিল বিভাগ।

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কোটা নিয়ে সংসদে ভূমিকা রাখবে জাতীয় পার্টি: চুন্নু

আপডেট সময় : ১২:৩৪:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪

 

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, শিক্ষার্থীদের কোটা বাতিল আন্দোলনের যৌক্তিকতা আছে। কোটা যেভাবে আছে তা চলতে পারে না। সংসদে বিল আনা হলে জাতীয় পার্টি ভূমিকা রাখবে। আজ রবিবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

সরকারি চাকরিতে সব গ্রেডে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ কোটা রেখে, বাকি কোটা বাতিল করে সংসদে আইন পাসের এক দফা দাবিতে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে’ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছেন। গত ১ জুলাই থেকে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে এই আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা।

গত ৫ জুন সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এরপর ৯ জুন হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওইদিন এই আবেদন শুনানির জন্য আপিল বিভাগে পাঠিয়ে দেন চেম্বার আদালত।

গত ৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় আপাতত বহাল রাখার নির্দেশ দেন। পরে ১০ জুলাই হাইকোর্টের দেয়া রায়ে চার সপ্তাহের জন্য স্থিতাবস্থা দেন আপিল বিভাগ।

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।