ছাতকে স্বাক্ষর জাল করে প্রকল্পের টাকা উত্তোলনের অভিযোগ

- আপডেট সময় : ০১:১৪:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫ ৬ বার পড়া হয়েছে
ছাতকের জাউয়াবাজার ইউনিয়নের ১৭ নং পিআইসির টাকা উত্তোলন প্রসঙ্গে ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর পাল্টাপাল্টি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। গত রোববার একি পিআইসির ৪নং কলামের সদস্য শোয়েব আহমদ লিখিত একটি অভিযোগে উল্লেখ করেছেন ২০২৪- ২০২৫ অর্থ বছরের পিআইসি নং ১৭ এর কমিটিতে তার নাম ব্যবহার ও সাক্ষর জাল করে প্রকল্পের ১৫ লক্ষ ৭৫ হাজার ১শত ৯২ টাকা, ৮২ পয়সা উত্তোলন করা হয়।
ছাতক উপজেলার চাউলির হাওরের বিনন্দপুর কোনাপাড়া, বড়বিল, কি.মি, ০.০০০ হতে কি.মি,০.০২৮, কি.মি,০.০০০ হতে কি.মি,০.২৪০,কি.মি,০.০০০ হতে কি.মি,০৩৩৪ কি.মি,০.০০ হতে কি.মি,০.৩৫, কি. মি,০.০০ হতে কি.মি,০.১০০ কি.মি,০.০০০ হতে কি.মি,০.১৪,কি.মি,০.০০০ হতে কি.মি,০২২০, মোট ৯৭১ মিটার ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা বন্ধকরণে ও মেরামত কাজ, বরাদ্দের পরিমান (১৫,৭৫,১৯২,৮২) পনেরো লক্ষ পঁচাত্তর হাজার একশত বিরানব্বই দশমিক আট দুই টাকা মাত্র, মাটির পরিমান ৩৬০৪.৭৫ ঘনমিটার এর সদস্যের তালিকায় ৪ নং ক্রমিকে তার নাম ও স্বাক্ষর জাল করে প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করা হয়েছে তিনি প্রকল্পের বিষয়ে কোনো কিছু জানেন না।
অপরদিকে গত মঙ্গলবার একি পিআইসির সভাপতি কয়েছ আহমদ পীর তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের জবাব ও মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ দায়েরকারী ১৭ নং পিআইসির ৪নং সদস্য শোয়েব আহমদ তাদের বিভিন্ন কুপরামর্শ আমলে না দেওয়াতে সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যে প্রণোদিতভাবে তার উপর স্বাক্ষর জাল করে প্রকল্পের টাকা উত্তোলন বিষয়ে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছে বলে ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অপর একটি অভিযোগ দিয়েছেন। গত বুধবার সরজমিনে ১৭ নং পিআইসি ঘুরে দেখতে গেলে এলাকার একাধিক কৃষক জানান এবারে হাওরের ধান বন্যায় কোনো ক্ষতি হয় নি সময় মতো কাজটি সম্পুর্ণ করার জন্য। এবং এলাকার উপকারভোগীদের কাছ থেকে কাজ হয় নি এমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায় নি। প্রকল্পের সভাপতি কয়েছ আহমদ বলেন সাক্ষর জাল করা হয়েছে অভিযোগকারী আমার ১৭ নং পিআইসির ৪ নং কলামের সদস্য অভিযোগে উল্লেখ করেছেন প্রকল্পের কোনো কাজ হয়নি অথচ গত ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ ইউএনও মহোদয়,সাংবাদিক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণের উপস্থিতিতে প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়।
কাজ চলমানকালীন সময়ে জেলা উপজেলার উচ্চপদস্থ বিভিন্ন দায়িত্বশীল কর্মকর্তাগণ বার বার পরিদর্শন করেছেন কৃষকের কল্যাণে দ্রুত সময়ে ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করা হয়, সরকারি সার্ভেয়ার ও মাপযোগ করেন, কাজের যাবতীয় তথ্যাদি ও আমার কাছে রক্ষিত আছে। তি
নি আরো বলেন প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে প্রায় ৬ মাস হয়েছে এলাকার কোনো উপকারভোগী কৃষক তো অনিয়মের কোনো অভিযোগ করেননি কমিটির সদস্য হয়ে কমিটির সদস্য হয়ে মিথ্যা অভিযোগ দুঃখজনক।