ঢাকা ০৭:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

ছাত্রলীগকে আইন হাতে তুলে না নিতে ব্যারিস্টার সুমনের আহ্বান

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:৪৬:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪ ২০৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

কোটা সংস্কার ইস্যুতে চলমান আন্দোলনে সহিংসতার ঘটনায় ছাত্রলীগকে আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সুমন।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) হাইকোর্ট চত্বরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

ছাত্রলীগের সুনাম ক্ষুণ্ন করার চক্রান্ত চলছে দাবি করে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ছাত্রলীগের সঙ্গে যারা মুখোমুখি হয়েছে, সেটা সংগঠনটিকে অজনপ্রিয় করার একটা চক্রান্ত। কারণ এক বা দুইটা দল মুখোমুখি হলে ছাত্রলীগ যদি কাউকে আঘাত করে, অথবা ছাত্রলীগ মারধরের শিকার হয়, তখন হয়তো পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে। এতে ছাত্রলীগের ক্ষতি হতে পারে।

নিজেদের প্রমাণ করার জন্য অনেকে ছাত্রলীগের ট্যাগ লাগিয়ে সংঘর্ষে জড়ান। কিন্তু এটা কি তিনি বুঝেন না যে, কাউকে মারধর করলে সেটার ভিডিও হচ্ছে, সারা দেশের লোকজন দেখছেন! এতে ছাত্রলীগেরই ক্ষতি হচ্ছে। যারা বুঝেন, তারা কখনো এ ধরনের কর্মকান্ডে জড়ান না, যোগ করেন সুমন।

ছাত্রলীগকে উদ্দেশ করে সুমন বলেন, আপনারা প্রকৃত অর্থে কাউকে প্রতিহত করতে চাইলে, যদি দেখেন যে আন্দোলনের বাইরে থেকে কেউ এসে সরকার বা রাষ্ট্রের ক্ষতি করতে চায়, তখন তাদের আপনারা প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবেন। কিন্তু নিজেরা আইন হাতে তুলে নেবেন না। এটি আপনাদের বড় ভাই হিসেবে আমি বলছি। আমিও ছাত্রলীগের সাবেক কর্মী।

রোববার (১৪ জুলাই) বিকেলে সরকারি চাকরিতে বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনিরা কোটা সুবিধা পাবে না, তাহলে কি রাজাকারের নাতি-নাতনিরা পাবে-এমন মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ছাত্রলীগকে আইন হাতে তুলে না নিতে ব্যারিস্টার সুমনের আহ্বান

আপডেট সময় : ১২:৪৬:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

 

কোটা সংস্কার ইস্যুতে চলমান আন্দোলনে সহিংসতার ঘটনায় ছাত্রলীগকে আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সুমন।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) হাইকোর্ট চত্বরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

ছাত্রলীগের সুনাম ক্ষুণ্ন করার চক্রান্ত চলছে দাবি করে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ছাত্রলীগের সঙ্গে যারা মুখোমুখি হয়েছে, সেটা সংগঠনটিকে অজনপ্রিয় করার একটা চক্রান্ত। কারণ এক বা দুইটা দল মুখোমুখি হলে ছাত্রলীগ যদি কাউকে আঘাত করে, অথবা ছাত্রলীগ মারধরের শিকার হয়, তখন হয়তো পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে। এতে ছাত্রলীগের ক্ষতি হতে পারে।

নিজেদের প্রমাণ করার জন্য অনেকে ছাত্রলীগের ট্যাগ লাগিয়ে সংঘর্ষে জড়ান। কিন্তু এটা কি তিনি বুঝেন না যে, কাউকে মারধর করলে সেটার ভিডিও হচ্ছে, সারা দেশের লোকজন দেখছেন! এতে ছাত্রলীগেরই ক্ষতি হচ্ছে। যারা বুঝেন, তারা কখনো এ ধরনের কর্মকান্ডে জড়ান না, যোগ করেন সুমন।

ছাত্রলীগকে উদ্দেশ করে সুমন বলেন, আপনারা প্রকৃত অর্থে কাউকে প্রতিহত করতে চাইলে, যদি দেখেন যে আন্দোলনের বাইরে থেকে কেউ এসে সরকার বা রাষ্ট্রের ক্ষতি করতে চায়, তখন তাদের আপনারা প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবেন। কিন্তু নিজেরা আইন হাতে তুলে নেবেন না। এটি আপনাদের বড় ভাই হিসেবে আমি বলছি। আমিও ছাত্রলীগের সাবেক কর্মী।

রোববার (১৪ জুলাই) বিকেলে সরকারি চাকরিতে বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনিরা কোটা সুবিধা পাবে না, তাহলে কি রাজাকারের নাতি-নাতনিরা পাবে-এমন মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।