ঢাকা ০১:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

দাগনভূঞা থানার ওসি লুৎফর রহমানের বিরুদ্ধে  অভিযোগের পাহাড়

দাগনভূঞা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০১:৪৭:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৫ ২৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
৫ আগষ্ট গনঅভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে আওয়ামী সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর, ১২ আগষ্ট ২০২৪ অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দাগনভূঞা থানায় যোগদান করেন লুৎফর রহমান। বিগত ৮ মাসে সুনাম অর্জন করতে না পারলেও দুর্নামের ভাগিদার হয়েছেন মর্মে অভিযোগ রয়েছে। গত ৮ মাসে কিছু মানুষের আস্থাভাজন হলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ উপজেলা বাসীর অনাস্থার কারন হিসাবে অনেকে দেখছেন ওসি লুৎফর রহমানকে।
তার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ, বিগত সময়রের গুম -খুন, মাদক কারবারী ও ৪ আগষ্টের হত্যাযজ্ঞের এজাহার ভুক্ত আসামিরা দাগনভূঞা উপজেলায় প্রকাশ্যে ঘুরা ফেরা করলেও তাদের আইনের আওতায় না এনে বরং অর্থিক সুবিধা নিয়ে তাদের গ্রেফতারে এই পর্যন্ত কোন দৃশ্যমান উদ্যোগই গ্রহন করেন নি।
তাছাড়া ৪ আগষ্টের নারকীয় হত্যাযজ্ঞের দাগনভূঞা থানায় এজহার ভুক্ত আসামীদের কাছে অনেক আগ্নেয়াস্ত্র থাকার অভিযোগ থাকলেও এই পর্যন্ত কারো বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করেন নি ওসি লুৎফর রহমান। দাগনভূঞা পৌরসভায় বিএনপির দলীয় কোন্দলে পৌর এলাকায়, ককটেল বিস্ফোরণ, দেশীয় অস্ত্র  নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় ব্যাবসায়ী ও সাধারণ জনগনের মধ্যে আতংক সৃষ্টি এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি দেখেও নিস্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন ওসি লুৎফর রহমান।
অভিযোগ রয়েছে, দাগনভূইয়া থানা সেকেন্ড অফিসার এসআই মো: রোকন উদ্দিন, ইট ভাটায় যাওয়া মাটির গাড়ী থেকে গাড়ী প্রতি ১০০০ টাকা করে চাঁদা তুলে আসছেন। সে চাঁদার একাংশ অফিসার ইনচার্জ লুৎফর রহমান নেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ভিক্ষুক শেপালী রানী দাসের চুরি যাওয়া সিএনজি উদ্বার করে দিবে মর্মে, দাগনভূঞা থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই রোকন উদ্দিন ২০ হাজার টাকা দাবি করেন। এসপি অফিসে এস আই রোকনের বিরুদ্ধে শেপালী রানী দাসের লিখিত অভিযোগ দায়ের। দাগনভূইয়া থানা এলাকায় ইট ভাটা, মাটি কাটার বিভিন্ন স্পট হতে ২০,০০০/৩০,০০০ হাজার করে সেকেন্ড অফিসার রোকন উদ্দিন চাঁদা আদায় করেন, সে টাকার একাংশ অফিসার ইনচার্জ নেন বলে জানা যায়।
ব্রিক ফিল্ড সমিতির সেক্টেটারী তারা মিয়া এর মাধ্যমে অফিসার ইনচার্জ বিভিন্ন ব্রিক ফিল্ড হতে মাসিক হারে চাঁদা নেন বলে জানা যায়। এবং বাজার ব্যাবসায়ী কল্যান সমিতির সেক্রেটারি লিটন ও বাবলুর মাধ্যমে রাস্তার পাশে অস্থায়ী দোকান/ ফুটফাতের দোকান থেকে দৈনিক দোকান প্রতি ৫০/১০০/২০০ টাকা হারে চাঁদা নিয়ে থাকেন। উক্ত টাকার অংশ অফিসার ইনচার্জ নিকট আসে মর্মে জানা যায়।
দাগনভূইয়া বাজারের মাইক্রো স্ট্যান্ড হতে  সেকেন্ড অফিসার এসআই  রোকন উদ্দিন চাঁদা নিয়ে ওসি লুৎফর রহমান কে দেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের বিষয়ে দাগনভূঞা বাজার ব্যাবসায়ী কমিটির সেক্রেটারি জসিম উদ্দিন লিটন, বাবলু, ব্রিক ফিল্ড মালিক সমিতির তারা মিয়ার কাছে জানতে চাইলে, তারা এসব অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেন।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু ফুটপাতের দোকানদার, মাটির গাড়ির ড্রাইভার, ইট ভাটার মালিক ও সিএনজি চালকরা দাবি করেন সব কিছু আগের মতই আছে, চাঁদা আমাদের দিতে হচ্ছে, সব প্রশাসন জানে, কিন্তু নির্দিষ্ট করে বলতে পারবো না কে কত টাকা ভাগ পায়?
তারা আরো বলেন, দাগনভূঞা থানা পুলিশ ভাগ না পেলে চাঁদা বাজদের ধরে না কেন? এই পর্যন্ত চাঁদাবাজির অভিযোগে কয়জন কে গ্রেফতার হতে দেখেছেন?
উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আকবর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, বিগত স্বৈরাচারের দোসর, হত্যা ও মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে হত্যা, মাদক ও চাঁদাবাজীর মামলা থাকার পরও তারা প্রকাশ্যে ঘুরাফেরা করছে, তাদের বিষয়ে দাগনভূঞা থানা পুলিশ কোন তৎপরতা না দেখিয়ে বরং বিএনপি ও অংঘ-সংঘটনের ত্যাগী নেতা কর্মিদের মিথ্যা অপবাদ দিয়ে, নাটক সাজিয়ে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করছেন আর এ সব ঘটনার জন্য অবশ্যই থানার বড় বাবু (ওসি লুৎফর রহমান) দায়ী।
দাগনভূঞা উপজেলা বিএনপি থেকে বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত থাকার কারনে বহিস্কৃত কিছু নেতা কর্মির মাধ্যমে অনৈতিক সুবিধা গ্রহন করে তাদের সমর্থন দিয়ে বিএনপির মধ্যে বিশৃঙ্খলা তৈরিতে ওসি লুৎফর রহমান ভুমিকা রাখছেন বলেও অভিযোগ করেন আকবর হোসেন।
উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক সাইমুন হক রাজিব বলেন, বর্তমান দাগনভূঞা থানা পূর্বের ন্যায় অর্থ ও পেশী শক্তির কাছে বিক্রি হয়ে কাজ করছে।
উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ন আহবায়ক জাবেদের বাড়িতে নাটকীয় ভাবে অভিযান পরিচালনা করে তাকে পূর্বের স্বৈরাচারী কায়দায় ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার ই তার জলন্ত উদাহরণ। অথচ বিগত সরকারের অপকর্ম কারীরা ছাত্র হত্যার আসামীদের আইনের আওতায় আনতে নিরব ভূমিকা পালন করছে দাগনভূঞা থানা পুলিশ।
সেকেন্ড অফিসার এস আই রোকন উদ্দিন অভিযোগের বিষয়ে বলেন, এগুলো মিথ্যা ও বানোয়াট, আমি কারো কাছ থেকে ১ টাকা নিয়েছি কেউ বলতে পারবে না।
অভিযোগের বিষয়ে ওসি লুৎফর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কাছ থেকে কিছু দুষ্কৃতকারী সুবিধা না পাওয়ার কারনে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপ-প্রচার চালাচ্ছে। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি কোন চাঁদাবাজ বা চাঁদার টাকার সাথে আমার বিন্দুমাত্র যোগসাজেশ নেই।
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে নিষ্ক্রিয়তা ও হত্যা মামলার আসামীদের ধরতে কেন অভিযান পরিচালনা করেন নি বিষয়ে বলেন, আমাদের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, আমাদের থানায় পর্যাপ্ত ফোর্স এর সংকট রয়েছে, তার পরেও আমরা যথা সাধ্য চেষ্টা করছি, সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলেই আমরা ছুটে যাচ্ছি এজাহার ভুক্ত আসামীদের বিষয়ে আমরা বিন্দু পরিমান ছাড় দিচ্ছ না। এছাড়া নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন তদবির আসে।
কিন্তু আপরাধী যে হউক আমরা তাকে আইনের আওতায় আনতে দ্বিধা বোধ করছি না।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দাগনভূঞা থানার ওসি লুৎফর রহমানের বিরুদ্ধে  অভিযোগের পাহাড়

আপডেট সময় : ০১:৪৭:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৫
৫ আগষ্ট গনঅভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে আওয়ামী সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর, ১২ আগষ্ট ২০২৪ অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দাগনভূঞা থানায় যোগদান করেন লুৎফর রহমান। বিগত ৮ মাসে সুনাম অর্জন করতে না পারলেও দুর্নামের ভাগিদার হয়েছেন মর্মে অভিযোগ রয়েছে। গত ৮ মাসে কিছু মানুষের আস্থাভাজন হলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ উপজেলা বাসীর অনাস্থার কারন হিসাবে অনেকে দেখছেন ওসি লুৎফর রহমানকে।
তার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ, বিগত সময়রের গুম -খুন, মাদক কারবারী ও ৪ আগষ্টের হত্যাযজ্ঞের এজাহার ভুক্ত আসামিরা দাগনভূঞা উপজেলায় প্রকাশ্যে ঘুরা ফেরা করলেও তাদের আইনের আওতায় না এনে বরং অর্থিক সুবিধা নিয়ে তাদের গ্রেফতারে এই পর্যন্ত কোন দৃশ্যমান উদ্যোগই গ্রহন করেন নি।
তাছাড়া ৪ আগষ্টের নারকীয় হত্যাযজ্ঞের দাগনভূঞা থানায় এজহার ভুক্ত আসামীদের কাছে অনেক আগ্নেয়াস্ত্র থাকার অভিযোগ থাকলেও এই পর্যন্ত কারো বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করেন নি ওসি লুৎফর রহমান। দাগনভূঞা পৌরসভায় বিএনপির দলীয় কোন্দলে পৌর এলাকায়, ককটেল বিস্ফোরণ, দেশীয় অস্ত্র  নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় ব্যাবসায়ী ও সাধারণ জনগনের মধ্যে আতংক সৃষ্টি এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি দেখেও নিস্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন ওসি লুৎফর রহমান।
অভিযোগ রয়েছে, দাগনভূইয়া থানা সেকেন্ড অফিসার এসআই মো: রোকন উদ্দিন, ইট ভাটায় যাওয়া মাটির গাড়ী থেকে গাড়ী প্রতি ১০০০ টাকা করে চাঁদা তুলে আসছেন। সে চাঁদার একাংশ অফিসার ইনচার্জ লুৎফর রহমান নেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ভিক্ষুক শেপালী রানী দাসের চুরি যাওয়া সিএনজি উদ্বার করে দিবে মর্মে, দাগনভূঞা থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই রোকন উদ্দিন ২০ হাজার টাকা দাবি করেন। এসপি অফিসে এস আই রোকনের বিরুদ্ধে শেপালী রানী দাসের লিখিত অভিযোগ দায়ের। দাগনভূইয়া থানা এলাকায় ইট ভাটা, মাটি কাটার বিভিন্ন স্পট হতে ২০,০০০/৩০,০০০ হাজার করে সেকেন্ড অফিসার রোকন উদ্দিন চাঁদা আদায় করেন, সে টাকার একাংশ অফিসার ইনচার্জ নেন বলে জানা যায়।
ব্রিক ফিল্ড সমিতির সেক্টেটারী তারা মিয়া এর মাধ্যমে অফিসার ইনচার্জ বিভিন্ন ব্রিক ফিল্ড হতে মাসিক হারে চাঁদা নেন বলে জানা যায়। এবং বাজার ব্যাবসায়ী কল্যান সমিতির সেক্রেটারি লিটন ও বাবলুর মাধ্যমে রাস্তার পাশে অস্থায়ী দোকান/ ফুটফাতের দোকান থেকে দৈনিক দোকান প্রতি ৫০/১০০/২০০ টাকা হারে চাঁদা নিয়ে থাকেন। উক্ত টাকার অংশ অফিসার ইনচার্জ নিকট আসে মর্মে জানা যায়।
দাগনভূইয়া বাজারের মাইক্রো স্ট্যান্ড হতে  সেকেন্ড অফিসার এসআই  রোকন উদ্দিন চাঁদা নিয়ে ওসি লুৎফর রহমান কে দেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের বিষয়ে দাগনভূঞা বাজার ব্যাবসায়ী কমিটির সেক্রেটারি জসিম উদ্দিন লিটন, বাবলু, ব্রিক ফিল্ড মালিক সমিতির তারা মিয়ার কাছে জানতে চাইলে, তারা এসব অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেন।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু ফুটপাতের দোকানদার, মাটির গাড়ির ড্রাইভার, ইট ভাটার মালিক ও সিএনজি চালকরা দাবি করেন সব কিছু আগের মতই আছে, চাঁদা আমাদের দিতে হচ্ছে, সব প্রশাসন জানে, কিন্তু নির্দিষ্ট করে বলতে পারবো না কে কত টাকা ভাগ পায়?
তারা আরো বলেন, দাগনভূঞা থানা পুলিশ ভাগ না পেলে চাঁদা বাজদের ধরে না কেন? এই পর্যন্ত চাঁদাবাজির অভিযোগে কয়জন কে গ্রেফতার হতে দেখেছেন?
উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আকবর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, বিগত স্বৈরাচারের দোসর, হত্যা ও মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে হত্যা, মাদক ও চাঁদাবাজীর মামলা থাকার পরও তারা প্রকাশ্যে ঘুরাফেরা করছে, তাদের বিষয়ে দাগনভূঞা থানা পুলিশ কোন তৎপরতা না দেখিয়ে বরং বিএনপি ও অংঘ-সংঘটনের ত্যাগী নেতা কর্মিদের মিথ্যা অপবাদ দিয়ে, নাটক সাজিয়ে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করছেন আর এ সব ঘটনার জন্য অবশ্যই থানার বড় বাবু (ওসি লুৎফর রহমান) দায়ী।
দাগনভূঞা উপজেলা বিএনপি থেকে বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত থাকার কারনে বহিস্কৃত কিছু নেতা কর্মির মাধ্যমে অনৈতিক সুবিধা গ্রহন করে তাদের সমর্থন দিয়ে বিএনপির মধ্যে বিশৃঙ্খলা তৈরিতে ওসি লুৎফর রহমান ভুমিকা রাখছেন বলেও অভিযোগ করেন আকবর হোসেন।
উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক সাইমুন হক রাজিব বলেন, বর্তমান দাগনভূঞা থানা পূর্বের ন্যায় অর্থ ও পেশী শক্তির কাছে বিক্রি হয়ে কাজ করছে।
উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ন আহবায়ক জাবেদের বাড়িতে নাটকীয় ভাবে অভিযান পরিচালনা করে তাকে পূর্বের স্বৈরাচারী কায়দায় ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার ই তার জলন্ত উদাহরণ। অথচ বিগত সরকারের অপকর্ম কারীরা ছাত্র হত্যার আসামীদের আইনের আওতায় আনতে নিরব ভূমিকা পালন করছে দাগনভূঞা থানা পুলিশ।
সেকেন্ড অফিসার এস আই রোকন উদ্দিন অভিযোগের বিষয়ে বলেন, এগুলো মিথ্যা ও বানোয়াট, আমি কারো কাছ থেকে ১ টাকা নিয়েছি কেউ বলতে পারবে না।
অভিযোগের বিষয়ে ওসি লুৎফর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কাছ থেকে কিছু দুষ্কৃতকারী সুবিধা না পাওয়ার কারনে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপ-প্রচার চালাচ্ছে। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি কোন চাঁদাবাজ বা চাঁদার টাকার সাথে আমার বিন্দুমাত্র যোগসাজেশ নেই।
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে নিষ্ক্রিয়তা ও হত্যা মামলার আসামীদের ধরতে কেন অভিযান পরিচালনা করেন নি বিষয়ে বলেন, আমাদের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, আমাদের থানায় পর্যাপ্ত ফোর্স এর সংকট রয়েছে, তার পরেও আমরা যথা সাধ্য চেষ্টা করছি, সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলেই আমরা ছুটে যাচ্ছি এজাহার ভুক্ত আসামীদের বিষয়ে আমরা বিন্দু পরিমান ছাড় দিচ্ছ না। এছাড়া নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন তদবির আসে।
কিন্তু আপরাধী যে হউক আমরা তাকে আইনের আওতায় আনতে দ্বিধা বোধ করছি না।