ঢাকা ০১:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo জুলাই পুনর্জাগরণ উপলক্ষে মুক্তাগাছায় পরিচ্ছন্নতা অভিযান Logo স্ত্রীর ধোঁকায় যুবকের আত্মহনন Logo শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে মাসিক আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত Logo রাজবাড়ীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা মামলায় দুই আসামির যাবজ্জীবন Logo মাছরাঙা টেলিভিশনের বান্দরবানে ১৪তম বর্ষপূর্তি উদযাপন Logo ভাণ্ডারিয়ায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট বিতরণ Logo নগরকান্দা উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত Logo কমিউনিটিভিত্তিক মডেলে মাঠ ও পার্ক ব্যবস্থাপনা করবে ডিএনসিসি Logo দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক ২ জেলা প্রশাসকসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান Logo শিবগঞ্জে নদীগর্ভে প্রায় ৮০টি বাড়ি, ঝুকিতে শতাধিক পরিবার

দেড় লাখ ইভিএম’র নষ্ট ১ লাখ ১০ হাজার

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ৩৯৫ বার পড়া হয়েছে

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ফাইল ছবি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মেয়াদ ১০ বছর হলেও পাঁচ বছরে মধ্যেই প্রায় দেড় লাখ মেশিন নষ্ট। যার দাম প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। অপর ৪০ হাজারও অকেজো হওয়ার পথে।

২০১৮ সালে সাধারণ নির্বাচনের আগে দেড় লাখ ইভিএম। যার প্রতিটি মেশিনের দাম পড়ে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) খরচ করে ৩ হাজার ৮ শ কোটি টাকা। সে বছর মাত্র ছয়টি আসনে ইভিএমে ভোট হয়েছিল।

২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করতে চেয়েছিল ইসি। বরাদ্দ চেয়েছিল প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু টাকাও পায়নি, ইভিএমে ভোটও হয়নি।

সরকারি সম্পদ, এই দেড় লাখ ইভিএম পড়ে রয়েছে অনাদরে-অবহেলায়। যেই মেশিনগুলো দিয়ে ১০ বছর ভোট নেওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছরেই অচল হয়ে পড়েছে। দেড় লাখের মধ্যে এখন সচল মাত্র ৪০ হাজার ইভিএম। ক্ষতি প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দেড় লাখ ইভিএম’র নষ্ট ১ লাখ ১০ হাজার

আপডেট সময় :

 

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মেয়াদ ১০ বছর হলেও পাঁচ বছরে মধ্যেই প্রায় দেড় লাখ মেশিন নষ্ট। যার দাম প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। অপর ৪০ হাজারও অকেজো হওয়ার পথে।

২০১৮ সালে সাধারণ নির্বাচনের আগে দেড় লাখ ইভিএম। যার প্রতিটি মেশিনের দাম পড়ে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) খরচ করে ৩ হাজার ৮ শ কোটি টাকা। সে বছর মাত্র ছয়টি আসনে ইভিএমে ভোট হয়েছিল।

২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করতে চেয়েছিল ইসি। বরাদ্দ চেয়েছিল প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু টাকাও পায়নি, ইভিএমে ভোটও হয়নি।

সরকারি সম্পদ, এই দেড় লাখ ইভিএম পড়ে রয়েছে অনাদরে-অবহেলায়। যেই মেশিনগুলো দিয়ে ১০ বছর ভোট নেওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছরেই অচল হয়ে পড়েছে। দেড় লাখের মধ্যে এখন সচল মাত্র ৪০ হাজার ইভিএম। ক্ষতি প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।