ঢাকা ০৭:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সমমনা দলের সঙ্গে বিএনপি মহাসচিবের বৈঠক Logo জাতীয় ইমাম পরিষদের পৌর শাখার সভাপতি আশরাফুল-সেক্রেটারি কাদির Logo শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ভারতীয় মদ সহ গ্রেফতার-১ Logo আওয়ামী স্বৈরশাসনের সময় দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে :  ড্যাব মহাসচিব Logo বিনিয়োগকারী নয়, পুঁজিবাজারে অস্থিরতার নেপথ্যে প্লেয়ার ও রেগুলেটররা : অর্থ উপদেষ্টা Logo ঢাকায় বসে কোনো পরিকল্পনা করবে না: ফাওজুল কবির Logo মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলন, বাল্কহেডসহ আটক ৯ Logo বান্দরবানে মাশরুম চাষ সম্প্রসারণ ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে কর্মশালা Logo বান্দরবানে শিশু উন্নয়ন প্রকল্পের বাৎসরিক সমাপনী ও উপহার বিতরণ Logo জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ৮৫৯ জন শহিদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ

দেড় লাখ ইভিএম’র নষ্ট ১ লাখ ১০ হাজার

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ১১:৫৬:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪ ২৬০ বার পড়া হয়েছে

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ফাইল ছবি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মেয়াদ ১০ বছর হলেও পাঁচ বছরে মধ্যেই প্রায় দেড় লাখ মেশিন নষ্ট। যার দাম প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। অপর ৪০ হাজারও অকেজো হওয়ার পথে।

২০১৮ সালে সাধারণ নির্বাচনের আগে দেড় লাখ ইভিএম। যার প্রতিটি মেশিনের দাম পড়ে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) খরচ করে ৩ হাজার ৮ শ কোটি টাকা। সে বছর মাত্র ছয়টি আসনে ইভিএমে ভোট হয়েছিল।

২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করতে চেয়েছিল ইসি। বরাদ্দ চেয়েছিল প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু টাকাও পায়নি, ইভিএমে ভোটও হয়নি।

সরকারি সম্পদ, এই দেড় লাখ ইভিএম পড়ে রয়েছে অনাদরে-অবহেলায়। যেই মেশিনগুলো দিয়ে ১০ বছর ভোট নেওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছরেই অচল হয়ে পড়েছে। দেড় লাখের মধ্যে এখন সচল মাত্র ৪০ হাজার ইভিএম। ক্ষতি প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দেড় লাখ ইভিএম’র নষ্ট ১ লাখ ১০ হাজার

আপডেট সময় : ১১:৫৬:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

 

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মেয়াদ ১০ বছর হলেও পাঁচ বছরে মধ্যেই প্রায় দেড় লাখ মেশিন নষ্ট। যার দাম প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। অপর ৪০ হাজারও অকেজো হওয়ার পথে।

২০১৮ সালে সাধারণ নির্বাচনের আগে দেড় লাখ ইভিএম। যার প্রতিটি মেশিনের দাম পড়ে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) খরচ করে ৩ হাজার ৮ শ কোটি টাকা। সে বছর মাত্র ছয়টি আসনে ইভিএমে ভোট হয়েছিল।

২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করতে চেয়েছিল ইসি। বরাদ্দ চেয়েছিল প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু টাকাও পায়নি, ইভিএমে ভোটও হয়নি।

সরকারি সম্পদ, এই দেড় লাখ ইভিএম পড়ে রয়েছে অনাদরে-অবহেলায়। যেই মেশিনগুলো দিয়ে ১০ বছর ভোট নেওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছরেই অচল হয়ে পড়েছে। দেড় লাখের মধ্যে এখন সচল মাত্র ৪০ হাজার ইভিএম। ক্ষতি প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।