ঢাকা ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

পিলখানা হত্যাকান্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে কমিশন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:১৪:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪ ৪৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) ঢাকায় সদর দপ্তরে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে। সেই সময় পিলখানায় বিদ্রোহী জওয়ানদের হাতে মারা যান ৫৭ সেনা কর্মকর্তা।

পিলখানা হত্যাকান্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে স্বাধীন কমিশন গঠন করেছে সরকার। সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চকে এ তথ্য জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।

রাষ্ট্রপক্ষ আদালতকে জানায়, মতামতের জন্য বর্তমানে একটি আইন মন্ত্রণালয়ে আছে। এ বিষয়টি জানতে পেরে উষ্মা প্রকাশ করে আদালত বলেন, কমিশনের পূর্ণাঙ্গ তথ্য এনে হাইকোর্টকে জানাবেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।

জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আইনি নোটিশ পাঠিয়ে সাড়া না পাওয়ায় গত মাসে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. তানভীর আহমেদ ও বিপ্লব কুমার পোদ্দার। গত ৬ নভেম্বর এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া রিটকারীর আবেদন ১০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে স্বরাষ্ট্র সচিবকে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।

সেদিন আদালত বেঞ্চ রুলসহ আবেদন ১০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির আদেশ দেন। রুলে জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ও আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল।

সেই সঙ্গে ২৫ ফেব্রুয়ারি শহিদ সেনা দিবস ঘোষণা করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, সে বিষয়েও রুলে জানতে চাওয়া হয়।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পিলখানা হত্যাকান্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে কমিশন

আপডেট সময় : ০৫:১৪:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

 

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) ঢাকায় সদর দপ্তরে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে। সেই সময় পিলখানায় বিদ্রোহী জওয়ানদের হাতে মারা যান ৫৭ সেনা কর্মকর্তা।

পিলখানা হত্যাকান্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে স্বাধীন কমিশন গঠন করেছে সরকার। সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চকে এ তথ্য জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।

রাষ্ট্রপক্ষ আদালতকে জানায়, মতামতের জন্য বর্তমানে একটি আইন মন্ত্রণালয়ে আছে। এ বিষয়টি জানতে পেরে উষ্মা প্রকাশ করে আদালত বলেন, কমিশনের পূর্ণাঙ্গ তথ্য এনে হাইকোর্টকে জানাবেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।

জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আইনি নোটিশ পাঠিয়ে সাড়া না পাওয়ায় গত মাসে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. তানভীর আহমেদ ও বিপ্লব কুমার পোদ্দার। গত ৬ নভেম্বর এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া রিটকারীর আবেদন ১০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে স্বরাষ্ট্র সচিবকে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।

সেদিন আদালত বেঞ্চ রুলসহ আবেদন ১০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির আদেশ দেন। রুলে জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ও আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল।

সেই সঙ্গে ২৫ ফেব্রুয়ারি শহিদ সেনা দিবস ঘোষণা করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, সে বিষয়েও রুলে জানতে চাওয়া হয়।