ঢাকা ১০:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo মোংলাকে শতভাগ রপ্তানিমুখী বন্দর হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা Logo ফুলপুর পৌরসভার নাগরিক ভাবনা শীর্ষক মতবিনিময় সভা Logo ইসলামপুরে বিভাগীয় কমিশনারের মতবিনিময় সভা Logo ভেদরগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান Logo ভালুকায় ৫ শতাধিক মানুষে চলাচলের একমাত্র রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ Logo মধুখালীতে মাসিক আইন-শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত Logo ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে ভারতে আশ্রয় দেয়ার প্রতিবাদে পঞ্চগড়ে জাগপার বিক্ষোভ Logo নিয়ামতপুরে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা Logo কেশবপুরে সামাজিক বনায়নের উদ্দেশ্যে ব্র্যাকের গাছ বিতরণ Logo যায়যায়দিনের প্রকাশক সাঈদ হোসেন চৌধুরীর মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল

বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ প্রতিরক্ষা সামগ্রী উৎপাদনে যেতে চায় ভারত

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৪৬১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

যৌথ উদ্যোগ প্রতিরক্ষা সামগ্রী উৎপাদনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব করেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা।

ভারতীয় হাইকমিশনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে রাষ্ট্রদূত বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নততর অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসহ প্রতিরক্ষা উৎপাদনে ব্যাপক পরিসরের সক্ষমতা ভাগ করে নিতে আগ্রহী।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিত ইন্ডিয়ান ডিফেন্স ইকুইপমেন্ট এসআইডিই-২০২৪ বিষয়ক সেমিনারে এ প্রস্তাব দেন প্রণয় ভার্মা।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এম আর শামীমও সেমিনারে বক্তব্য দেন।

সেমিনারে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী মোদি’র মেক ইন ইন্ডিয়া ও মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড-এই ভিশন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গত এক দশকে অর্জিত ভারতীয় প্রতিরক্ষা শিল্পের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন, যা ভারতীয় প্রতিরক্ষা উৎপাদন খাতে অভূতপূর্ব বিনিয়োগকে উৎসাহিত করেছে এবং ক্রমবর্ধমান ভারতীয় প্রতিরক্ষা রপ্তানিতে নেতৃত্ব দিয়েছে।

প্রণয় ভার্মা এসআইডিই ২০২৪’কে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পের আগ্রহের প্রতিফলন এবং ভারত-বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার একটি প্রতিফলন হিসাবে অভিহিত করেন। যার মধ্যে বাংলাদেশকে ভারত সরকারের দেয়া ৫০০ মিলিয়ন ডলার প্রতিরক্ষা লাইন অব ক্রেডিট-এর ব্যবহারও রয়েছে।

ভারতের বেশ কয়েকটি সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের প্রিমিয়ার প্রতিরক্ষা উৎপাদনকারী সংস্থা এই ইভেন্টে অংশ নেয় এবং এতে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, প্রযুক্তি ও প্ল্যাটফর্ম প্রদর্শন করা হয়।

সেমিনারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি আধাসামরিক ও পুলিশ বাহিনীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ প্রতিরক্ষা সামগ্রী উৎপাদনে যেতে চায় ভারত

আপডেট সময় :

 

যৌথ উদ্যোগ প্রতিরক্ষা সামগ্রী উৎপাদনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব করেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা।

ভারতীয় হাইকমিশনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে রাষ্ট্রদূত বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নততর অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসহ প্রতিরক্ষা উৎপাদনে ব্যাপক পরিসরের সক্ষমতা ভাগ করে নিতে আগ্রহী।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিত ইন্ডিয়ান ডিফেন্স ইকুইপমেন্ট এসআইডিই-২০২৪ বিষয়ক সেমিনারে এ প্রস্তাব দেন প্রণয় ভার্মা।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এম আর শামীমও সেমিনারে বক্তব্য দেন।

সেমিনারে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী মোদি’র মেক ইন ইন্ডিয়া ও মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড-এই ভিশন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গত এক দশকে অর্জিত ভারতীয় প্রতিরক্ষা শিল্পের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন, যা ভারতীয় প্রতিরক্ষা উৎপাদন খাতে অভূতপূর্ব বিনিয়োগকে উৎসাহিত করেছে এবং ক্রমবর্ধমান ভারতীয় প্রতিরক্ষা রপ্তানিতে নেতৃত্ব দিয়েছে।

প্রণয় ভার্মা এসআইডিই ২০২৪’কে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পের আগ্রহের প্রতিফলন এবং ভারত-বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার একটি প্রতিফলন হিসাবে অভিহিত করেন। যার মধ্যে বাংলাদেশকে ভারত সরকারের দেয়া ৫০০ মিলিয়ন ডলার প্রতিরক্ষা লাইন অব ক্রেডিট-এর ব্যবহারও রয়েছে।

ভারতের বেশ কয়েকটি সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের প্রিমিয়ার প্রতিরক্ষা উৎপাদনকারী সংস্থা এই ইভেন্টে অংশ নেয় এবং এতে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, প্রযুক্তি ও প্ল্যাটফর্ম প্রদর্শন করা হয়।

সেমিনারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি আধাসামরিক ও পুলিশ বাহিনীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।