ঢাকা ০৯:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

বেইলি রোডের আগুনে পোড়া ভবনে রেস্তোরাঁ করার অনুমোদন ছিল না

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ৫৩৬ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

পোড়া ভবনের এক থেকে সাততলা পর্যন্ত অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছিলো। রেস্তোরাঁ, শোরুমের কোন অনুমোদন নেওয়া নেয়নি ভবন মালিক

বেইলী রোডের আগুনে পোড়া ভবনের এক থেকে সাততলা পর্যন্ত অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছিলো। রেস্তোরাঁ, শোরুমের কোন অনুমোদন নেওয়া নেয়নি ভবন মালিক।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’র (রাজউক) নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) প্রকল্পের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে এসব তথ্য দেন।

ফায়ার সার্ভিস এণ্ড সিভিল ডিফেন্স’র তরফে জানানো হয়েছে, ভবনটি সব ৮টি রেস্তোরাঁ, একটি জুস বার ও একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। ছিলো মুঠোফোন ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম এবং পোশাক বিক্রির দোকান।

নিচতলায় দুটি ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম বিক্রির দোকান এবং একটি জুসবার ছিল, দ্বিতীয় তলায় কাচ্চি ভাই নামের রেস্তোরাঁ, তৃতীয় তলায় ইলিয়ন ব্র্যান্ডের পোশাকের দোকান, চতুর্থ তলায় খানাস ও ফুকো নামের দুটি রেস্তোরাঁ, পঞ্চম তলায় পিৎজা ইন নামের একটি রেস্তোরাঁ, ষষ্ঠ তলায় জেস্টি ও স্ট্রিট ওভেন নামের দুটি রেস্তোরাঁ এবং ছাদের একাংশে অ্যামব্রোসিয়া নামের একটি রেস্তোরাঁ ছিল।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাইন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, বেইলি রোডের ভবনটিতে কোনো অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল না। ঝুঁকিপূর্ণ জানিয়ে ভবন কর্তৃপক্ষকে বার বার চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

ফায়ার সার্ভিসের বরাতে র‌্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন জানান, নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। ভবনে অনেকগুলো গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

 

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বেইলি রোডের আগুনে পোড়া ভবনে রেস্তোরাঁ করার অনুমোদন ছিল না

আপডেট সময় :

 

পোড়া ভবনের এক থেকে সাততলা পর্যন্ত অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছিলো। রেস্তোরাঁ, শোরুমের কোন অনুমোদন নেওয়া নেয়নি ভবন মালিক

বেইলী রোডের আগুনে পোড়া ভবনের এক থেকে সাততলা পর্যন্ত অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছিলো। রেস্তোরাঁ, শোরুমের কোন অনুমোদন নেওয়া নেয়নি ভবন মালিক।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’র (রাজউক) নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) প্রকল্পের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে এসব তথ্য দেন।

ফায়ার সার্ভিস এণ্ড সিভিল ডিফেন্স’র তরফে জানানো হয়েছে, ভবনটি সব ৮টি রেস্তোরাঁ, একটি জুস বার ও একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। ছিলো মুঠোফোন ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম এবং পোশাক বিক্রির দোকান।

নিচতলায় দুটি ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম বিক্রির দোকান এবং একটি জুসবার ছিল, দ্বিতীয় তলায় কাচ্চি ভাই নামের রেস্তোরাঁ, তৃতীয় তলায় ইলিয়ন ব্র্যান্ডের পোশাকের দোকান, চতুর্থ তলায় খানাস ও ফুকো নামের দুটি রেস্তোরাঁ, পঞ্চম তলায় পিৎজা ইন নামের একটি রেস্তোরাঁ, ষষ্ঠ তলায় জেস্টি ও স্ট্রিট ওভেন নামের দুটি রেস্তোরাঁ এবং ছাদের একাংশে অ্যামব্রোসিয়া নামের একটি রেস্তোরাঁ ছিল।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাইন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, বেইলি রোডের ভবনটিতে কোনো অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল না। ঝুঁকিপূর্ণ জানিয়ে ভবন কর্তৃপক্ষকে বার বার চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

ফায়ার সার্ভিসের বরাতে র‌্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন জানান, নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। ভবনে অনেকগুলো গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে।