মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে বাগেরহাটে মানববন্ধন

- আপডেট সময় : ০২:০৯:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫ ১৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক আমার দেশর সম্পাদক প্রকাশক মজলুম সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান ও অন্যান্য সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে বাগেরহাটে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ এবং পাঠক মেলার সদস্যরা। বুধবার (২৩ এপ্রিল) সকালে বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, মাহমুদুর রহমান নির্যাতিত মজলুম লেখক তাকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে তিনি ইসলামী মূল্যবোধের অন্যতম ধারক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের নামে হয়রানিমূলক মামলার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। এটা শুধু একটি মিথ্যা মামলা নয় এটি ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র মাহমুদুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বহুবার ন্যায়ের পক্ষে মানুষ সংঘটিত হয়েছে। তারা বলেন বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশের বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। তাদের এসব অপকর্ম অনেকদিন ধরেই আড়ালে চলছিল। কিন্তু সরকারের পরিবর্তনের পর আমার দেশ পত্রিকায় এসব দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশিত হলে মেঘনা গ্রুপের কর্তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এরই ধারাবাহিকতায় ভারতের ‘চাপ’ এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তারা বলেন, মাহমুদুর রহমান একজন নির্ভীক ও আপসহীন সাংবাদিক। তিনি তার পত্রিকার মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতাধর দুর্নীতিবাজ রাজনীতিক, আমলা ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সত্য প্রকাশ করে আসছেন। আজ তারই মূল্য দিতে হচ্ছে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে।
এই মানববন্ধনে আমার দেশ পত্রিকার বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি শেখ মিরানুজ্জামান এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আমার দেশ পাঠক মেলার বাগেরহাট জেলার সভাপতি সুজাউদ্দিন মোল্লা সুজন, বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক তরফদার রবিউল ইসলাম, বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি এস এম রাজ, দেশ টিভির বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি এস এস সোহান, মোল্লারহাট উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এফ এম মফিজুল ইসলাম, চিতলমারি উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকরামুল হক, এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন চুলকাটি প্রেসক্লাবে সাংবাদিকবৃন্দ, কচুয়া উপজেলার সাধারণ সম্পাদক, রামপাল উপজেলার সভাপতি আতিকুর রহমান এছাড়া নয়টি উপজেলার ও জেলার কর্মরত সাংবাদিকবৃৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।