ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

মিরপুরে গ্রাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ জনের অবস্থা আশঙ্কা!

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০২:৪৩:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২৭২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ঢাকার মিরপুরের ভাসানটেকে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এক পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়েছে। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কা। দগ্ধদের চিকিৎসা চলছে, শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে।

দগ্ধদের মধ্যে ২ শিশু ও একজন বৃদ্ধ নারী রয়েছেন।

শুক্রবার (১২ এপ্রিল) ভোর ৪টার দিকে স্থানীয় নতুন বাজার কালভার্ট রোডের ৪/১৩ নম্বর বাসায় দুর্ঘটনায় দগ্ধরা হলেন মো. লিটন (৪৮), তার স্ত্রী সূর্য বানু (৩০), তাদের ৩ সন্তান লিজা (১৮), লামিয়া (৭), সুজন (৮), ও লিটনের শ্বাশুরি মেহরুন্নেছা (৮০)।

ফার্নিচার ব্যবসায়ী মো. লিটন পরিবার নিয়ে এলাকার একটি দোতলা বাড়ির নিচ তলায় ভাড়া থাকেন। ভোরে লিটন মশার কয়েলে আগুন দেওয়ার জন্য দিয়াশলাই জালাতেই বিকট শব্দে বিস্ফোরণ! এ সময় শিশুসহ পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়।

বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সার্জন ডা. তরিকুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে জানান, লিটনের শরীরের ৬৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তার স্ত্রী সূর্য বানুর ৮২, লিজার ৩০, লামিয়ার ৫৫, সুজনের ৪৩ ও মেহরুন্নেছার ৪৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মিরপুরে গ্রাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ জনের অবস্থা আশঙ্কা!

আপডেট সময় : ০২:৪৩:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪

 

ঢাকার মিরপুরের ভাসানটেকে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এক পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়েছে। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কা। দগ্ধদের চিকিৎসা চলছে, শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে।

দগ্ধদের মধ্যে ২ শিশু ও একজন বৃদ্ধ নারী রয়েছেন।

শুক্রবার (১২ এপ্রিল) ভোর ৪টার দিকে স্থানীয় নতুন বাজার কালভার্ট রোডের ৪/১৩ নম্বর বাসায় দুর্ঘটনায় দগ্ধরা হলেন মো. লিটন (৪৮), তার স্ত্রী সূর্য বানু (৩০), তাদের ৩ সন্তান লিজা (১৮), লামিয়া (৭), সুজন (৮), ও লিটনের শ্বাশুরি মেহরুন্নেছা (৮০)।

ফার্নিচার ব্যবসায়ী মো. লিটন পরিবার নিয়ে এলাকার একটি দোতলা বাড়ির নিচ তলায় ভাড়া থাকেন। ভোরে লিটন মশার কয়েলে আগুন দেওয়ার জন্য দিয়াশলাই জালাতেই বিকট শব্দে বিস্ফোরণ! এ সময় শিশুসহ পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়।

বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সার্জন ডা. তরিকুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে জানান, লিটনের শরীরের ৬৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তার স্ত্রী সূর্য বানুর ৮২, লিজার ৩০, লামিয়ার ৫৫, সুজনের ৪৩ ও মেহরুন্নেছার ৪৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।