ঢাকা ০৮:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বান্দরবানে জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন Logo জয়পুরহাটে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডালপালা ছাঁটাই স্থগিত করেছে নেসকো Logo গাইবান্ধা সদর আসনে মাঠ-ময়দানে নির্বাচনী প্রস্তুতিতে জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর Logo কোম্পানীগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত Logo টেকনাফে র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মাহত আমিন গ্রেপ্তার Logo জনগণই বিএনপির শক্তি-বিএনপি নেতা ফখরুল ইসলাম Logo আগুনে পুড়ে সর্বস্ব হারানো জুয়েল মিয়ার পাশে কুড়িগ্রাম জেলা চর উন্নয়ন কমিটি Logo জুড়ীতে বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা Logo স্বতন্ত্র নার্সিং প্রশাসন রক্ষার দাবিতে কুড়িগ্রামে নার্সদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গড়ে তুলতে সংগ্রাম চলবেই

যে কারণে জুমার বয়ানকালে বায়তুল মোকাররম মসজিদে হাতাহাতি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ২৭৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

দীর্ঘ পালিয়ে থাকা খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন শুক্রবার তার অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে আসেন। এসময়  জুমার নামের আগে নিয়মমাফিক বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন।

রুহুল আমিন তার অনুসারীরা নিয়ে মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করে বয়ান অবস্থায় মাইক্রোফোনে হাত দেন। সে সময় মুসল্লিরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন।

এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এতে করে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন। পরে খবর পেয়ে মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর পালিয়ে থাকা বায়তুল মোকাররমের খতিব রুহুল আমিন ফিরে আসার ঘটনায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখন সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা বায়তুল মোকাররম এলাকায় সতর্ক অবস্থানে।

পরিস্থিতি শান্ত হলে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে সাধারণ মুসল্লিরা বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। এর কিছু পরেই মসজিদ থেকে স্লোগান দিতে দিতে একদল মুসল্লি বের হন।

এসময় মুসল্লিরা সামনের রাস্তায় গিয়ে জড়ো হতে থাকে। পরে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র‌্যাব সদস্যরা রাস্তা থেকে তাদের সরিয়ে দেন।
জানা গেছে, বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন।

এমন সময় পলাতক খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমান খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। পরে পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলে সোয়া একটা দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

যে কারণে জুমার বয়ানকালে বায়তুল মোকাররম মসজিদে হাতাহাতি

আপডেট সময় :

 

দীর্ঘ পালিয়ে থাকা খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন শুক্রবার তার অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে আসেন। এসময়  জুমার নামের আগে নিয়মমাফিক বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন।

রুহুল আমিন তার অনুসারীরা নিয়ে মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করে বয়ান অবস্থায় মাইক্রোফোনে হাত দেন। সে সময় মুসল্লিরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন।

এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এতে করে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন। পরে খবর পেয়ে মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর পালিয়ে থাকা বায়তুল মোকাররমের খতিব রুহুল আমিন ফিরে আসার ঘটনায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখন সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা বায়তুল মোকাররম এলাকায় সতর্ক অবস্থানে।

পরিস্থিতি শান্ত হলে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে সাধারণ মুসল্লিরা বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। এর কিছু পরেই মসজিদ থেকে স্লোগান দিতে দিতে একদল মুসল্লি বের হন।

এসময় মুসল্লিরা সামনের রাস্তায় গিয়ে জড়ো হতে থাকে। পরে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র‌্যাব সদস্যরা রাস্তা থেকে তাদের সরিয়ে দেন।
জানা গেছে, বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন।

এমন সময় পলাতক খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমান খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। পরে পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলে সোয়া একটা দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন।