ঢাকা ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করা যাবে না: হাইকোর্ট

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ১২:১১:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ১৭৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে কঠোরভাবে মানার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত

ন্যাশনাল গাইডলাইন রিগারডিং প্যারেন্টাল জেন্ডার সিলেকশন ইন বাংলাদেশ নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাবরেটরি কোনও লেখা, চিহ্ন বা অন্য কোনও উপায়ে শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করতে পারবে না।

কোনও ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাবরেটরি কোনও লেখা বা চিহ্ন বা অন্য কোনও উপায়ে শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করতে পারবে না।

গর্ভে থাকা শিশুরই লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এ রায় দেন। রায় হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে কঠোরভাবে মানার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি জনস্বার্থে রিট দায়ের করেন একজন আইনজীবী। রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে প্রায় চার বছর পর এই রায় এলো।

রিটকারী আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, গর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ পেলে মাতৃগর্ভেই লিঙ্গ বৈষম্যের শিকার হতে হয়। এতে গর্ভপাতের ঘটনাও ঘটে।

পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট আইন রয়েছে, লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করলে তিন বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। যদিও সম্প্রতি লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে একটি নীতিমালা করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করা যাবে না: হাইকোর্ট

আপডেট সময় : ১২:১১:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

 

হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে কঠোরভাবে মানার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত

ন্যাশনাল গাইডলাইন রিগারডিং প্যারেন্টাল জেন্ডার সিলেকশন ইন বাংলাদেশ নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাবরেটরি কোনও লেখা, চিহ্ন বা অন্য কোনও উপায়ে শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করতে পারবে না।

কোনও ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাবরেটরি কোনও লেখা বা চিহ্ন বা অন্য কোনও উপায়ে শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করতে পারবে না।

গর্ভে থাকা শিশুরই লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এ রায় দেন। রায় হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে কঠোরভাবে মানার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি জনস্বার্থে রিট দায়ের করেন একজন আইনজীবী। রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে প্রায় চার বছর পর এই রায় এলো।

রিটকারী আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, গর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ পেলে মাতৃগর্ভেই লিঙ্গ বৈষম্যের শিকার হতে হয়। এতে গর্ভপাতের ঘটনাও ঘটে।

পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট আইন রয়েছে, লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করলে তিন বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। যদিও সম্প্রতি লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে একটি নীতিমালা করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।