ঢাকা ০২:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

শৈলকুপায় ট্রাক চাপায় নারীর মৃত্যু, পরিবারের দাবী হত্যা

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৫:০৫:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ ৪১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার কানাপুকুরিয়া নামক স্থানে ট্রাক চাপায় বন্যা খাতুন (১৯) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকালে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়কের কানাপুকুরিয়া এলাকায় এ ঘটরা ঘটে। নিহত বন্যা খাতুন উপজেলার ত্রিবেনী ইউনিয়নের পদমদি গ্রামের সোহান আলীর স্ত্রী। তবে বন্যার বাবার বাড়ির লোকজনের দাবী তাকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা এক ব্যক্তি জানায়, অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মোটরসাইকেলের পেছনে বসে বন্যা খাতুন ঝিনাইদহের দিকে যাচ্ছিলো। তার পেছনে একটি ট্রাক ছিলো। কিছুদির যাওয়ার পর তারা এতে দেখে বন্যার লাশ পড়ে আছে। আর যে মোটরসাইকেলে বন্যা যাচ্ছিলো সেটা আবার ফিরে যায়।
নিহতের পিতা জাহাঙ্গীর হোসেন দাবী করেন, বিয়ের পর থেকেই তার মেয়ের শশুর বাড়ির লোকজন তার উপর নির্যাতন করত। দুই দিন আগেও তাদের নির্যাতন সইতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে বন্যা। আমরা মনে করছি তাকে এখানে এনে ট্রাকের নিচে ফেলে হত্যা করা হয়েছে।
ঝিনাইদহ আরাপপুর হাইওয়ে থানার ওসি মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস বলেন, প্রাথমিক ভাবে সড়ক দুর্ঘটনা মনে হলেও আমরা লাশের ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছি। রিপোর্ট এলে আর তদন্ত করে মৃত্যুর কারণ সঠিক ভাবে বলা যাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শৈলকুপায় ট্রাক চাপায় নারীর মৃত্যু, পরিবারের দাবী হত্যা

আপডেট সময় : ০৫:০৫:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার কানাপুকুরিয়া নামক স্থানে ট্রাক চাপায় বন্যা খাতুন (১৯) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকালে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়কের কানাপুকুরিয়া এলাকায় এ ঘটরা ঘটে। নিহত বন্যা খাতুন উপজেলার ত্রিবেনী ইউনিয়নের পদমদি গ্রামের সোহান আলীর স্ত্রী। তবে বন্যার বাবার বাড়ির লোকজনের দাবী তাকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা এক ব্যক্তি জানায়, অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মোটরসাইকেলের পেছনে বসে বন্যা খাতুন ঝিনাইদহের দিকে যাচ্ছিলো। তার পেছনে একটি ট্রাক ছিলো। কিছুদির যাওয়ার পর তারা এতে দেখে বন্যার লাশ পড়ে আছে। আর যে মোটরসাইকেলে বন্যা যাচ্ছিলো সেটা আবার ফিরে যায়।
নিহতের পিতা জাহাঙ্গীর হোসেন দাবী করেন, বিয়ের পর থেকেই তার মেয়ের শশুর বাড়ির লোকজন তার উপর নির্যাতন করত। দুই দিন আগেও তাদের নির্যাতন সইতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে বন্যা। আমরা মনে করছি তাকে এখানে এনে ট্রাকের নিচে ফেলে হত্যা করা হয়েছে।
ঝিনাইদহ আরাপপুর হাইওয়ে থানার ওসি মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস বলেন, প্রাথমিক ভাবে সড়ক দুর্ঘটনা মনে হলেও আমরা লাশের ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছি। রিপোর্ট এলে আর তদন্ত করে মৃত্যুর কারণ সঠিক ভাবে বলা যাবে।