ঢাকা ০৫:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ভারতীয় মদ সহ গ্রেফতার-১ Logo আওয়ামী স্বৈরশাসনের সময় দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে :  ড্যাব মহাসচিব Logo বিনিয়োগকারী নয়, পুঁজিবাজারে অস্থিরতার নেপথ্যে প্লেয়ার ও রেগুলেটররা : অর্থ উপদেষ্টা Logo ঢাকায় বসে কোনো পরিকল্পনা করবে না: ফাওজুল কবির Logo মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলন, বাল্কহেডসহ আটক ৯ Logo বান্দরবানে মাশরুম চাষ সম্প্রসারণ ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে কর্মশালা Logo বান্দরবানে শিশু উন্নয়ন প্রকল্পের বাৎসরিক সমাপনী ও উপহার বিতরণ Logo জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ৮৫৯ জন শহিদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ Logo বিদেশে পলাতক ১৯ নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা Logo সাবেক সচিব ইসমাইল হোসেন গ্রেপ্তার

স্বাধীনতা দিবস ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ করতে চায় বিএনপি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৫:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪ ২২৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

মার্চ মাস স্বাধীনতার মাস। এই মাসেই মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ঢাকায় সমাবেশের আয়োজন করতে চায় বিএনপি। সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে নেতারা আলোচনা করার কথা জানা গিয়েছে।

বৈঠক সূত্রে খবর, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস ঘিরে ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে সমাবেশ করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ব্যানারে সমাবেশ ২৬ মার্চের দু-এক দিন আগে বা পরে করতে চায় দলটি। বৈঠকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

জানা গেছে, স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে ইতোমধ্যে বিএনপি ১৬ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। আহ্বায়ক করা হয়েছে দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম এবং সদস্য সচিব সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে।

গেল বছর ২৮ অক্টোবর ঢাকায় পুলিশের বাধায় মহাসমাবেশ কর্মসূচি পণ্ড হওয়ার পর ফের সমাবেশের মতো কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার পরিকল্পনা করছে বিএনপি।

ঢাকায় মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর থেকেই সরকার পতনের এক দফার আন্দোলন শুরু করে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দল ও জোট। গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন পর্যন্ত টানা আড়াই মাস হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি পালন করে।

নির্বাচন-পরবর্তী বিভিন্ন ইস্যুতে লিফলেট বিতরণের মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চালাচ্ছে বিএনপি। ধীরে ধীরে দলটি সমাবেশের কর্মসূচিতে যাওয়ার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে।

স্থায়ী কমিটির বৈঠকে রমজানের পরে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া যেতে পারে, তা নিয়ে মতামত এসেছে। রমজানে সাংগঠনিক কর্মসূচি হিসেবে ইফতার মাহফিল চলছে।

কারামুক্ত নেতাদের বাসায় বাসায় গিয়ে তাদের পুনরুজ্জীবিত করা হচ্ছে। কিন্তু রমজানের পরে কী ধরনের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামবে দলটি তা নিয়ে এখনই ভাবা দরকার। নেতা-কর্মীকে চাঙ্গা রাখতে জনসম্পৃক্ত নানা কর্মসূচি ঘোষণার করা হবে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

স্বাধীনতা দিবস ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ করতে চায় বিএনপি

আপডেট সময় : ০৪:৫৫:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

 

মার্চ মাস স্বাধীনতার মাস। এই মাসেই মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ঢাকায় সমাবেশের আয়োজন করতে চায় বিএনপি। সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে নেতারা আলোচনা করার কথা জানা গিয়েছে।

বৈঠক সূত্রে খবর, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস ঘিরে ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে সমাবেশ করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ব্যানারে সমাবেশ ২৬ মার্চের দু-এক দিন আগে বা পরে করতে চায় দলটি। বৈঠকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

জানা গেছে, স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে ইতোমধ্যে বিএনপি ১৬ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। আহ্বায়ক করা হয়েছে দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম এবং সদস্য সচিব সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে।

গেল বছর ২৮ অক্টোবর ঢাকায় পুলিশের বাধায় মহাসমাবেশ কর্মসূচি পণ্ড হওয়ার পর ফের সমাবেশের মতো কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার পরিকল্পনা করছে বিএনপি।

ঢাকায় মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর থেকেই সরকার পতনের এক দফার আন্দোলন শুরু করে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দল ও জোট। গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন পর্যন্ত টানা আড়াই মাস হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি পালন করে।

নির্বাচন-পরবর্তী বিভিন্ন ইস্যুতে লিফলেট বিতরণের মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চালাচ্ছে বিএনপি। ধীরে ধীরে দলটি সমাবেশের কর্মসূচিতে যাওয়ার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে।

স্থায়ী কমিটির বৈঠকে রমজানের পরে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া যেতে পারে, তা নিয়ে মতামত এসেছে। রমজানে সাংগঠনিক কর্মসূচি হিসেবে ইফতার মাহফিল চলছে।

কারামুক্ত নেতাদের বাসায় বাসায় গিয়ে তাদের পুনরুজ্জীবিত করা হচ্ছে। কিন্তু রমজানের পরে কী ধরনের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামবে দলটি তা নিয়ে এখনই ভাবা দরকার। নেতা-কর্মীকে চাঙ্গা রাখতে জনসম্পৃক্ত নানা কর্মসূচি ঘোষণার করা হবে।