ঢাকা ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

১৫ বছরে পিলখানা হত্যাকাণ্ড!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:২১:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বর্তমান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-এর সদর দপ্তর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর বিদ্রোহের ১৫ বছরে পা রাখছে রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি)। এ ঘটনায় হত্যা মামলায় আপিল বিভাগে শুনানির অপেক্ষায় থাকলেও বিস্ফোরক মামলাটি এখনো বিচারিক আদালতের গণ্ডি পার হয়নি।

দেশের কোন মামলায় আসামির সংখ্যার দিক থেকে এটিই সবচেয়ে বড় মামলা। অ্যাটর্নি জেনারেল বলছেন, আপিল বিভাগে বিচারক সংকটের কারণে সর্বোচ্চ আদালতে মামলাটির শুনানি করা যাচ্ছে না।

পিলখানা ট্র্যাজেডির ভয়াবহ নৃশংসতার পর হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে আলাদা দুটি মামলার বিচার শুরু হয়েছিল একই সাথে। বিচারিক আদালত ও হাইকোর্ট দুই জায়গাতেই হত্যা মামলার বিচার শেষ হয়েছে। অপেক্ষা কেবল আপিল বিভাগে চূড়ান্ত আইনি লড়াইয়ের।

১৫ বছরেও নিম্ন আদালতে সুরাহা হয়নি বিস্ফোরক আইনে করা মামলাটি। একারণে হত্যা ও বিদ্রোহ মামলায় খালাস মিললেও কারাগার থেকে বের হতে পারছে না দুই শতাধিক আসামি। মামলায় আপিল দ্রুত শুনানির জন্য বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির দাবি জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।

আসামিপক্ষের আইনজীবী আমিনুল ইসলাম মতে, প্রধান বিচারপতির কাছে আকুল আবেদন, নিরীহ আসামিদের উভয় দিক বিবেচনা করে এই মামলার শুনানি কার্যক্রম দ্রুত নিষ্পত্তি হয় তাহলে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলছেন, আপিল বিভাগে বিচারক সংকটের কারণে রাষ্ট্রপক্ষ মামলা শুরু করতে পারছেন। ১৩৯ জনের ফাঁসি বহালের পাশাপাশি যাদের সাজা কমানো হয়েছে সে বিষয়েও শক্ত অবস্থান নেবে রাষ্ট্রপক্ষ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

১৫ বছরে পিলখানা হত্যাকাণ্ড!

আপডেট সময় : ০৯:২১:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

 

বর্তমান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-এর সদর দপ্তর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর বিদ্রোহের ১৫ বছরে পা রাখছে রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি)। এ ঘটনায় হত্যা মামলায় আপিল বিভাগে শুনানির অপেক্ষায় থাকলেও বিস্ফোরক মামলাটি এখনো বিচারিক আদালতের গণ্ডি পার হয়নি।

দেশের কোন মামলায় আসামির সংখ্যার দিক থেকে এটিই সবচেয়ে বড় মামলা। অ্যাটর্নি জেনারেল বলছেন, আপিল বিভাগে বিচারক সংকটের কারণে সর্বোচ্চ আদালতে মামলাটির শুনানি করা যাচ্ছে না।

পিলখানা ট্র্যাজেডির ভয়াবহ নৃশংসতার পর হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে আলাদা দুটি মামলার বিচার শুরু হয়েছিল একই সাথে। বিচারিক আদালত ও হাইকোর্ট দুই জায়গাতেই হত্যা মামলার বিচার শেষ হয়েছে। অপেক্ষা কেবল আপিল বিভাগে চূড়ান্ত আইনি লড়াইয়ের।

১৫ বছরেও নিম্ন আদালতে সুরাহা হয়নি বিস্ফোরক আইনে করা মামলাটি। একারণে হত্যা ও বিদ্রোহ মামলায় খালাস মিললেও কারাগার থেকে বের হতে পারছে না দুই শতাধিক আসামি। মামলায় আপিল দ্রুত শুনানির জন্য বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির দাবি জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।

আসামিপক্ষের আইনজীবী আমিনুল ইসলাম মতে, প্রধান বিচারপতির কাছে আকুল আবেদন, নিরীহ আসামিদের উভয় দিক বিবেচনা করে এই মামলার শুনানি কার্যক্রম দ্রুত নিষ্পত্তি হয় তাহলে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলছেন, আপিল বিভাগে বিচারক সংকটের কারণে রাষ্ট্রপক্ষ মামলা শুরু করতে পারছেন। ১৩৯ জনের ফাঁসি বহালের পাশাপাশি যাদের সাজা কমানো হয়েছে সে বিষয়েও শক্ত অবস্থান নেবে রাষ্ট্রপক্ষ।