ঢাকা ০৪:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

৮ই মার্চ নারীর সাফল্য উদযাপনের দিন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৬:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪ ২৮৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

নারীর সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অর্জনকে সম্মান জানাতে ৮ মার্চ পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। দুনিয়াজুড়ে পালন করা হচ্ছে দিবসটি। বাংলাদেশেও দিবসটি বর্ণাঢ্য আয়োজনে পালন হয়ে থাকে।

নারীর কাজের স্বীকৃতি প্রদান, নারী-পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ, নারীর সাফল্য উদযাপন ও নারীদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রতি বছর ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন হয়ে থাকে।

দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।

৮ই মার্চ নারীদের অধিকার ও মর্যাদা আয়ের দিন হিসাবে করে থাকে। নারীসমাজকে উদ্বুদ্ধ করতে আলোচনা সভা, শোভাযাত্রাসহ নানা কর্মসূচি পালন করা হয় বলে জানান গুলশান আরা ।

অর্থনৈতিক মুক্তির মাধ্যমে নারীর মর্যাদা অনেকটা নিশ্চিত হওয়া সম্ভব। এ জন্য নারীকে স্বনির্ভও হওয়াটা জরুরী বলে মনে করেন ইলনা রাহি ইরা।

১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে মজুরিবৈষম্য, কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিলেন সূতা কারখানার নারী শ্রমিকেরা। সেই মিছিলে চলে পুলিশের দমন-পীড়ন।

১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্কের সোশ্যাল ডেমোক্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশে জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা জেটকিনের নেতৃত্বে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

১৯১০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন। এ সম্মেলনে ক্লারা প্রতি বৎসর ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন। সিদ্ধান্ত হয় ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ থেকে নারীদের সম-অধিকার দিবস হিসেবে দিনটি পালন হয়ে আসছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

৮ই মার্চ নারীর সাফল্য উদযাপনের দিন

আপডেট সময় : ০৭:৩৬:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪

 

নারীর সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অর্জনকে সম্মান জানাতে ৮ মার্চ পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। দুনিয়াজুড়ে পালন করা হচ্ছে দিবসটি। বাংলাদেশেও দিবসটি বর্ণাঢ্য আয়োজনে পালন হয়ে থাকে।

নারীর কাজের স্বীকৃতি প্রদান, নারী-পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ, নারীর সাফল্য উদযাপন ও নারীদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রতি বছর ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন হয়ে থাকে।

দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।

৮ই মার্চ নারীদের অধিকার ও মর্যাদা আয়ের দিন হিসাবে করে থাকে। নারীসমাজকে উদ্বুদ্ধ করতে আলোচনা সভা, শোভাযাত্রাসহ নানা কর্মসূচি পালন করা হয় বলে জানান গুলশান আরা ।

অর্থনৈতিক মুক্তির মাধ্যমে নারীর মর্যাদা অনেকটা নিশ্চিত হওয়া সম্ভব। এ জন্য নারীকে স্বনির্ভও হওয়াটা জরুরী বলে মনে করেন ইলনা রাহি ইরা।

১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে মজুরিবৈষম্য, কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিলেন সূতা কারখানার নারী শ্রমিকেরা। সেই মিছিলে চলে পুলিশের দমন-পীড়ন।

১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্কের সোশ্যাল ডেমোক্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশে জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা জেটকিনের নেতৃত্বে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

১৯১০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন। এ সম্মেলনে ক্লারা প্রতি বৎসর ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন। সিদ্ধান্ত হয় ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ থেকে নারীদের সম-অধিকার দিবস হিসেবে দিনটি পালন হয়ে আসছে।