ঢাকা ১০:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ভেটেরিনারি সেলসম্যানের মৃত্যু  Logo টেকসই পোশাক খাত গড়তে ১৪ দফা ইশতেহার ফোরামের Logo মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা বাদ দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কলঙ্কমুক্ত করার আহ্বান Logo আশুলিয়ায় স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের মধ্যে পালটা-পালটি অভিযোগ Logo রাজবাড়ীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র-গোলাবারুদসহ  ৫ ডাকাত  সদস্য গ্রেফতার Logo কেশবপুরে মাছের ঘেরে ভূগর্ভ থেকে পানি উত্তোলন Logo টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি Logo ফরিদপুর সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে সুফলভোগী খামারিদের মাঝে ছাগল , মুরগি সহ বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ  Logo নালিতাবাড়ীতে র‍্যাবের অভিযানে মদ সহ নাছিরকে গ্রেফতার Logo ফুলপুরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ২ নেতাকে গণধোলাই দিল ছাত্রজনতা

দেড় লাখ ইভিএম’র নষ্ট ১ লাখ ১০ হাজার

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ১১:৫৬:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪ ৩৭৮ বার পড়া হয়েছে

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ফাইল ছবি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মেয়াদ ১০ বছর হলেও পাঁচ বছরে মধ্যেই প্রায় দেড় লাখ মেশিন নষ্ট। যার দাম প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। অপর ৪০ হাজারও অকেজো হওয়ার পথে।

২০১৮ সালে সাধারণ নির্বাচনের আগে দেড় লাখ ইভিএম। যার প্রতিটি মেশিনের দাম পড়ে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) খরচ করে ৩ হাজার ৮ শ কোটি টাকা। সে বছর মাত্র ছয়টি আসনে ইভিএমে ভোট হয়েছিল।

২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করতে চেয়েছিল ইসি। বরাদ্দ চেয়েছিল প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু টাকাও পায়নি, ইভিএমে ভোটও হয়নি।

সরকারি সম্পদ, এই দেড় লাখ ইভিএম পড়ে রয়েছে অনাদরে-অবহেলায়। যেই মেশিনগুলো দিয়ে ১০ বছর ভোট নেওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছরেই অচল হয়ে পড়েছে। দেড় লাখের মধ্যে এখন সচল মাত্র ৪০ হাজার ইভিএম। ক্ষতি প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দেড় লাখ ইভিএম’র নষ্ট ১ লাখ ১০ হাজার

আপডেট সময় : ১১:৫৬:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

 

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মেয়াদ ১০ বছর হলেও পাঁচ বছরে মধ্যেই প্রায় দেড় লাখ মেশিন নষ্ট। যার দাম প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। অপর ৪০ হাজারও অকেজো হওয়ার পথে।

২০১৮ সালে সাধারণ নির্বাচনের আগে দেড় লাখ ইভিএম। যার প্রতিটি মেশিনের দাম পড়ে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) খরচ করে ৩ হাজার ৮ শ কোটি টাকা। সে বছর মাত্র ছয়টি আসনে ইভিএমে ভোট হয়েছিল।

২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করতে চেয়েছিল ইসি। বরাদ্দ চেয়েছিল প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু টাকাও পায়নি, ইভিএমে ভোটও হয়নি।

সরকারি সম্পদ, এই দেড় লাখ ইভিএম পড়ে রয়েছে অনাদরে-অবহেলায়। যেই মেশিনগুলো দিয়ে ১০ বছর ভোট নেওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছরেই অচল হয়ে পড়েছে। দেড় লাখের মধ্যে এখন সচল মাত্র ৪০ হাজার ইভিএম। ক্ষতি প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।