ঢাকা ০১:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫

ফেনী পৌরসভার দুর্নীতিবাজ নির্বাহী প্রকৌশলী চট্রগ্রামের বাঁশখালীতে বদলী

এম এ রহমান দুলাল ভুইয়া, ফেনী
  • আপডেট সময় : ০২:০৬:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫ ১০২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অবশেষে ফ্যাসীবাদের আতাঁতকারী ফেনী পৌরসভার রাম রাজত্ব কায়েমের নায়ক ! এবং দূর্নীতির বরপুত্র ফেনী পৌরসভার বির্তকিত নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল আজিজ বদলি হলেন চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় । তার সূদীর্ঘ সময়ে জনগনের হাজার হাজার কোটি টাকা ফেনী পৌরসভায় লোপাট হয়েছে । সরকারি নিয়মনীতি বহিভক্ত অতিরিক্ত ও অগনিত অর্থ আদায় হয়েছে জনগন থেকে তারই কারসাজিতে । গত পাঁচ মাসে অবৈধ অনুমোদনের মাধ্যমে সে কত টাকা কামিয়েছে তার হিসাব করাও মুস্কিল।

সড়ক পাশ্ববর্তী পৌর এলাকার এবং পৌর বিধান মোতাবেক নির্মিত ভবন সমুহের ৮০ ভাগই পৌর আইন বহিভুক্ত তারা সকলেই এই নির্বাহি প্রকৌশলীকে মোটা অংকের উৎকচের মাধ্যমে ভবন নির্মান করেছে কেউ বহুতলা বিশিষ্ট বানিজ্যিক ভবন নির্মান করলেও নেই কোন পার্কিং স্পেজ । কিন্ত এই প্রকৌশলী অবলিলায় মোটা অংকের বিনিময়ে অনুমোদন করে দেন এবং এরও হাজার হাজার প্রমান আছে যে নকশা থেকে সকল কিছু উনি এবং সাবেক কাউন্সিলদের যোগ সাজশে মোটা অংকের বিনিময়ে অনুমোদন করে দেয় । যার কারণে পৌর এলাকার অধিকাংশ রাস্তাই আজো সংকুচিত এবং যানজটের নগরীতে রুপ নিয়েছে । এমনকি ভবন সমুহের অধিকাংশ কার্নিশই সরকারি জায়গায় বলে পরিলক্ষিত হয়। এমনকি আরও প্রমান আছে একটি প্লান অনুমোদনের নকশা দেখিয়ে একাধিক ভবন নির্মান হয়েছে তার সহযোগিতায় । যা থেকে ফেনী পৌরসভা হারিয়েছে কোটি কোটি টাকা ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ফেনী পৌরসভার দুর্নীতিবাজ নির্বাহী প্রকৌশলী চট্রগ্রামের বাঁশখালীতে বদলী

আপডেট সময় : ০২:০৬:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

অবশেষে ফ্যাসীবাদের আতাঁতকারী ফেনী পৌরসভার রাম রাজত্ব কায়েমের নায়ক ! এবং দূর্নীতির বরপুত্র ফেনী পৌরসভার বির্তকিত নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল আজিজ বদলি হলেন চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় । তার সূদীর্ঘ সময়ে জনগনের হাজার হাজার কোটি টাকা ফেনী পৌরসভায় লোপাট হয়েছে । সরকারি নিয়মনীতি বহিভক্ত অতিরিক্ত ও অগনিত অর্থ আদায় হয়েছে জনগন থেকে তারই কারসাজিতে । গত পাঁচ মাসে অবৈধ অনুমোদনের মাধ্যমে সে কত টাকা কামিয়েছে তার হিসাব করাও মুস্কিল।

সড়ক পাশ্ববর্তী পৌর এলাকার এবং পৌর বিধান মোতাবেক নির্মিত ভবন সমুহের ৮০ ভাগই পৌর আইন বহিভুক্ত তারা সকলেই এই নির্বাহি প্রকৌশলীকে মোটা অংকের উৎকচের মাধ্যমে ভবন নির্মান করেছে কেউ বহুতলা বিশিষ্ট বানিজ্যিক ভবন নির্মান করলেও নেই কোন পার্কিং স্পেজ । কিন্ত এই প্রকৌশলী অবলিলায় মোটা অংকের বিনিময়ে অনুমোদন করে দেন এবং এরও হাজার হাজার প্রমান আছে যে নকশা থেকে সকল কিছু উনি এবং সাবেক কাউন্সিলদের যোগ সাজশে মোটা অংকের বিনিময়ে অনুমোদন করে দেয় । যার কারণে পৌর এলাকার অধিকাংশ রাস্তাই আজো সংকুচিত এবং যানজটের নগরীতে রুপ নিয়েছে । এমনকি ভবন সমুহের অধিকাংশ কার্নিশই সরকারি জায়গায় বলে পরিলক্ষিত হয়। এমনকি আরও প্রমান আছে একটি প্লান অনুমোদনের নকশা দেখিয়ে একাধিক ভবন নির্মান হয়েছে তার সহযোগিতায় । যা থেকে ফেনী পৌরসভা হারিয়েছে কোটি কোটি টাকা ।