ঢাকা ১১:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

নিত্যপণ্যের বাজারে অগ্নিমূল্য

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ৫৩৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

রাত পোহালেই রোজা শুরু

একরাতেই বিভিন্ন কাঁচাপণ্যে দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। ফকিরাপুল বাজারের কাঁচাপণ্য বিক্রেতা আলমগীর জানান, আড়তেই পণ্যে দাম চড়া। রোববার রাতে কাওরানবাজার থেকে শশা, কাঁচা মরিচ, লেবু, বেগুন, উচ্ছেসহ সকলের পণ্যে দাম চড়া।

রমজানকে পূঁজি করে এক শ্রেণীর ব্যবসায়ী সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
বাজার মনিটরিংয়ে জোর দিয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণলায়।

রোববার রাতে অভিযানে নামে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। কাওরান বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানি কম থাকায় পণ্যের মূল্য চড়া।

সোমবার (১১ মার্চ) ফকিরাপুল কাঁচা বাজারে পণ্যের কোন সংকট দেখা যায়নি। এই বাজারে শশা প্রতি কেজি ১২০ , লেবু প্রতি হালি ৭০, বেগুন ১০০, উচ্ছে ১০০ থেকে ১৪০, কাগুজি লেবু ৬০, টমেটো ৬০-৮০, পটল ১৪০, পেপে ৫০, লাউ প্রতিটি ৬০, ঢেঁড়শ ১০০, মাঝারি মিষ্টি কুমারা ৬০, ব্যবসায়ী আলমগীর জানান, মোকাম থেকে উচ্চমূল্যে কিনতে হয় বলে দাম চড়া।

হঠাৎ করেই ৬০ টাকার কাঁচামরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকায় ওঠে এসেছে। তেমনি লেবু, শশার দামও কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে।

বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশি পেঁয়াজের ভরমৌসুম। বাজারের আমদানি বাড়ার সঙ্গে দাম আরও কমবে।

হোসেন ফ্রুট স্টোরের আব্দুল খালেদ জানালেন, একরাতের প্রতি পেটি আঙ্গুরে বেড়েছে ৭০০ টাকা। বাদামতলী আড়তে সকল রকমের ফলের দাম বেশি।

তার দোকানে আঙ্গু বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৩০০ টাকা। অথচ দুই আগেও একই আঙ্গুর বিক্রি হয়েছে ৩০০ টাকায়। আপেলও কেজি ৩০ টাকা বেড়ে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কুল বড়ই বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে।

বড় আকারের তরমুজ ৬০০ টাকা, কেজি ৮০ টাকা, ডাম প্রতিটি ছোট ৮০, মাঝারি ১২০ এবং বড় ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নিত্যপণ্যের বাজারে অগ্নিমূল্য

আপডেট সময় :

 

রাত পোহালেই রোজা শুরু

একরাতেই বিভিন্ন কাঁচাপণ্যে দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। ফকিরাপুল বাজারের কাঁচাপণ্য বিক্রেতা আলমগীর জানান, আড়তেই পণ্যে দাম চড়া। রোববার রাতে কাওরানবাজার থেকে শশা, কাঁচা মরিচ, লেবু, বেগুন, উচ্ছেসহ সকলের পণ্যে দাম চড়া।

রমজানকে পূঁজি করে এক শ্রেণীর ব্যবসায়ী সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
বাজার মনিটরিংয়ে জোর দিয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণলায়।

রোববার রাতে অভিযানে নামে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। কাওরান বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানি কম থাকায় পণ্যের মূল্য চড়া।

সোমবার (১১ মার্চ) ফকিরাপুল কাঁচা বাজারে পণ্যের কোন সংকট দেখা যায়নি। এই বাজারে শশা প্রতি কেজি ১২০ , লেবু প্রতি হালি ৭০, বেগুন ১০০, উচ্ছে ১০০ থেকে ১৪০, কাগুজি লেবু ৬০, টমেটো ৬০-৮০, পটল ১৪০, পেপে ৫০, লাউ প্রতিটি ৬০, ঢেঁড়শ ১০০, মাঝারি মিষ্টি কুমারা ৬০, ব্যবসায়ী আলমগীর জানান, মোকাম থেকে উচ্চমূল্যে কিনতে হয় বলে দাম চড়া।

হঠাৎ করেই ৬০ টাকার কাঁচামরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকায় ওঠে এসেছে। তেমনি লেবু, শশার দামও কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে।

বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশি পেঁয়াজের ভরমৌসুম। বাজারের আমদানি বাড়ার সঙ্গে দাম আরও কমবে।

হোসেন ফ্রুট স্টোরের আব্দুল খালেদ জানালেন, একরাতের প্রতি পেটি আঙ্গুরে বেড়েছে ৭০০ টাকা। বাদামতলী আড়তে সকল রকমের ফলের দাম বেশি।

তার দোকানে আঙ্গু বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৩০০ টাকা। অথচ দুই আগেও একই আঙ্গুর বিক্রি হয়েছে ৩০০ টাকায়। আপেলও কেজি ৩০ টাকা বেড়ে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কুল বড়ই বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে।

বড় আকারের তরমুজ ৬০০ টাকা, কেজি ৮০ টাকা, ডাম প্রতিটি ছোট ৮০, মাঝারি ১২০ এবং বড় ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।