পলাশবাড়ীর বেতকাপা ইউনিয়নে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন বিতরণ, তদন্তে প্রশাসন

- আপডেট সময় : ০২:২২:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫ ৮ বার পড়া হয়েছে

filter: 0; fileterIntensity: 0.0; filterMask: 0; module: photo; hw-remosaic: false; touch: (-1.0, -1.0); sceneMode: 2; cct_value: 0; AI_Scene: (-1, -1); aec_lux: 205.6043; aec_lux_index: 0; albedo: ; confidence: ; motionLevel: -1; weatherinfo: null; temperature: 35;
পলাশবাড়ীর বেতকাপা ইউনিয়নে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন দেয়ার বিষয়ে তদন্ত অনুষ্ঠিত। মিলছে না তাদের নাম ঠিকানা। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নে ইতিপূর্বে প্রায় ২ হাজার লোকের নামে ভূয়া জন্ম নিবন্ধন করা হয়েছে। ওই ইউনিয়নে মিলছেনা তাদের ঠিকানা। ইতিপূর্বে এ সংক্রান্ত খবর সোস্যাল মিডিয়া সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশের পর বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে।
এ ব্যাপারে পলাশবাড়ী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল ইয়াসার রহমান তাপাদার-কে প্রধান করে একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়। তদন্তের দ্বিতীয় দিন ৩০ জুন সকাল ১১টায় তদন্ত টিম অত্র ইউনিয়নের তিনটি ওয়ার্ডে নিবন্ধনধারী উল্লেখিত ব্যক্তিদের নাম ও ঠিকানা প্রমাণ করার জন্য স্ব-স্ব এলাকায় লোকজনের উপস্থিতে জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কারো কোন পরিচয় মেলেনি। নিবন্ধনধারী ব্যক্তিদের নাম, পিতা ও মাতার নাম অনুযায়ী তারা রোহিঙ্গা হতে পারে বলে এলাকাবাসীর ধারণা। তবে উক্ত ইউনিয়ন থেকে এতোগুলো ভূয়া জন্ম নিবন্ধন করা হয়েছে তার দায়ভার নিচ্ছে না কেউ। তবে যে সকল ওয়ার্ড থেকে ভূয়া নিবন্ধন দেয়া হয়েছে সেই সকল ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যগণ সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবী জানিয়েছেন। ভূয়া জন্ম নিবন্ধন সম্পর্কে বেতকাপা ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তা জানান, আমি কোন ভূয়া নিবন্ধনে স্বাক্ষর করিনি। এগুলো অনলাইনে কিভাবে এন্ট্রি হলো তাও জানিনা।
এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটির আহবায়ক উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল ইয়াসার রহমান তাপাদার সাংবাদিকদের জানান, আমি সরেজমিনে ৭টি জন্ম নিবন্ধনের তদন্ত করে তাদের কোন অস্তিত্ব পাইনি।