ঢাকা ১০:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সাবেক আইজিপি ও গোয়েন্দা প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ৩৯১ বার পড়া হয়েছে

চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ও মো. হারুন অর রশীদ

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, সাবেক গোয়েন্দা প্রধান হারুন অর রশীদসহ ১৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিএনপির পক্ষ থেকে মামলার আবেদন করা হয়েছে।

সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা সালাহ উদ্দিন খান বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেছেন। সালাহ উদ্দিন খান বর্তমানে বিএনপির পুলিশ ও মামলা সংক্রান্ত নানা দিক দেখভাল করছেন।

২০২২ ও ২০২৪ সালের জুলাইয়ে বিএনপির পল্টন কার্যালয়ে লুটপাট-অস্ত্র উদ্ধারের নাটকসহ হয়রানির অভিযোগে পল্টন থানায় দুটি মামলার আবেদন করা হয়েছে।

এর মধ্যে চলতি বছরের জুলাইয়ে পল্টনে বিএনপি কার্যালয়ে অস্ত্র বিস্ফোরক উদ্ধারসহ ভাঙচুর লুটপাটের অভিযোগে সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুন, তৎকালীন ডিএমপির ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদসহ ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়েছে।

সালাহ উদ্দিন খান বলেন, আমিসহ বিএনপির একটি টিম থানায় আছি। আমরা পৃথক দুটি মামলার আবেদন করেছি পল্টন থানায়। থানা পুলিশ কর্তৃপক্ষ ঊর্ধ্বধন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সাবেক আইজিপি ও গোয়েন্দা প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন

আপডেট সময় :

 

সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, সাবেক গোয়েন্দা প্রধান হারুন অর রশীদসহ ১৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিএনপির পক্ষ থেকে মামলার আবেদন করা হয়েছে।

সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা সালাহ উদ্দিন খান বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেছেন। সালাহ উদ্দিন খান বর্তমানে বিএনপির পুলিশ ও মামলা সংক্রান্ত নানা দিক দেখভাল করছেন।

২০২২ ও ২০২৪ সালের জুলাইয়ে বিএনপির পল্টন কার্যালয়ে লুটপাট-অস্ত্র উদ্ধারের নাটকসহ হয়রানির অভিযোগে পল্টন থানায় দুটি মামলার আবেদন করা হয়েছে।

এর মধ্যে চলতি বছরের জুলাইয়ে পল্টনে বিএনপি কার্যালয়ে অস্ত্র বিস্ফোরক উদ্ধারসহ ভাঙচুর লুটপাটের অভিযোগে সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুন, তৎকালীন ডিএমপির ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদসহ ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়েছে।

সালাহ উদ্দিন খান বলেন, আমিসহ বিএনপির একটি টিম থানায় আছি। আমরা পৃথক দুটি মামলার আবেদন করেছি পল্টন থানায়। থানা পুলিশ কর্তৃপক্ষ ঊর্ধ্বধন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।