ঢাকা ০৩:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

এস আলম চিনি কলে এক লাখ মেট্রিক টন চিনি পুড়ে গেছে

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ৪৮৪ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগ্রহ

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বন্দর  নগরী চটগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা এলাকায় এস আলম চিনি কলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি পুড়ে যাবার দাবি করা হয়েছে। পুড়ে যাওয়া চিনি রমজান উপলক্ষে আমদানি করা হয়েছিলো বলে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে জানানো হয়।
সোমবার বিকালে কর্ণফুলী উপজেলার মইজ্জারটেক এলাকায় অবস্থিত চিনিকলে আগুন লাগে। ঘটনার সাড়ের পাঁচ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

আগুন নেভাতে কাজ করেছে চলেছে ফায়ার সার্ভিসের ১৪ টি ইউনিট। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সদস্যরাও। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এস আলম গ্রুপের মানবসম্পদ বিভাগের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ ফয়সাল সংবাদমাধ্যমকে নান, সেখানে এক লাখ মেট্রিক টনের মতো অপরিশোধিত চিনি ছিলো। এগুলো রমজানের জন্য ব্রাজিল থেকে আমদানি করা হয়।

পরিশোধিত হয়ে মার্কেটে যাওয়ার কথা ছিল। সব মিলিয়ে কী পরিমাণ চিনি ছিলো, তা এই মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। চার লাখ মেট্রিক টন ধারণক্ষমতার ইউনিটটিতে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

এস আলম চিনি কলে এক লাখ মেট্রিক টন চিনি পুড়ে গেছে

আপডেট সময় :

 

বন্দর  নগরী চটগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা এলাকায় এস আলম চিনি কলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি পুড়ে যাবার দাবি করা হয়েছে। পুড়ে যাওয়া চিনি রমজান উপলক্ষে আমদানি করা হয়েছিলো বলে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে জানানো হয়।
সোমবার বিকালে কর্ণফুলী উপজেলার মইজ্জারটেক এলাকায় অবস্থিত চিনিকলে আগুন লাগে। ঘটনার সাড়ের পাঁচ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

আগুন নেভাতে কাজ করেছে চলেছে ফায়ার সার্ভিসের ১৪ টি ইউনিট। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সদস্যরাও। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এস আলম গ্রুপের মানবসম্পদ বিভাগের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ ফয়সাল সংবাদমাধ্যমকে নান, সেখানে এক লাখ মেট্রিক টনের মতো অপরিশোধিত চিনি ছিলো। এগুলো রমজানের জন্য ব্রাজিল থেকে আমদানি করা হয়।

পরিশোধিত হয়ে মার্কেটে যাওয়ার কথা ছিল। সব মিলিয়ে কী পরিমাণ চিনি ছিলো, তা এই মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। চার লাখ মেট্রিক টন ধারণক্ষমতার ইউনিটটিতে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা।