ঢাকা ০৬:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

নিয়ামতপুরে ইটভাটা চালুর দাবিতে মানববন্ধন

‎নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‎নওগাঁর নিয়ামতপুরে ইটভাটা চালু রাখার দাবিতে মালিক ও শ্রমিকদের অংশগ্রহণে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল ‎‎বুধবার উপজেলা চত্বর এলাকায় এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
‎‎মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ইটভাটা বন্ধ হয়ে গেলে হাজারো শ্রমিকের জীবিকা বিপন্ন হবে। গ্রামীণ অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি ইটভাটা শিল্প এটি বন্ধ হয়ে গেলে বহু পরিবার কর্মহীন হয়ে পড়বে। সরকার যদি যথাসময়ে অনুমোদন না দেয়, তাহলে শ্রমজীবী মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়বে।
‎‎মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন দেশ বিকস্ ইটভাটার মালিক মোসাদ্দেক হোসেন, স্টার হাওয়া ইটভাটার মালিক মদিন, আঁখি ব্রিকসের মালিক আঞ্জুমান পাভেল, তিন ভাই ব্রিকসের মালিক রেজাউল ইসলামসহ শ্রমিকবৃন্দ ।
‎‎বক্তারা দ্রুত ইটভাটা চালুর অনুমোদন প্রদানের জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন, যাতে শীত মৌসুমে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করে শ্রমিকরা আবারও জীবিকার চাকা ঘুরাতে পারেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নিয়ামতপুরে ইটভাটা চালুর দাবিতে মানববন্ধন

আপডেট সময় :

‎নওগাঁর নিয়ামতপুরে ইটভাটা চালু রাখার দাবিতে মালিক ও শ্রমিকদের অংশগ্রহণে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল ‎‎বুধবার উপজেলা চত্বর এলাকায় এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
‎‎মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ইটভাটা বন্ধ হয়ে গেলে হাজারো শ্রমিকের জীবিকা বিপন্ন হবে। গ্রামীণ অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি ইটভাটা শিল্প এটি বন্ধ হয়ে গেলে বহু পরিবার কর্মহীন হয়ে পড়বে। সরকার যদি যথাসময়ে অনুমোদন না দেয়, তাহলে শ্রমজীবী মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়বে।
‎‎মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন দেশ বিকস্ ইটভাটার মালিক মোসাদ্দেক হোসেন, স্টার হাওয়া ইটভাটার মালিক মদিন, আঁখি ব্রিকসের মালিক আঞ্জুমান পাভেল, তিন ভাই ব্রিকসের মালিক রেজাউল ইসলামসহ শ্রমিকবৃন্দ ।
‎‎বক্তারা দ্রুত ইটভাটা চালুর অনুমোদন প্রদানের জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন, যাতে শীত মৌসুমে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করে শ্রমিকরা আবারও জীবিকার চাকা ঘুরাতে পারেন।