ঢাকা ১২:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫

বাতাসের মান উন্নয়নে বাংলাদেশে ৩০০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৫:২৪:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৯২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ক্লিন এয়ার প্রজেক্টে (বিসিএপি) ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক। এই উদ্যোগের লক্ষ্য বায়ুমানের ব্যবস্থাপনা জোরদার করা এবং দেশের মূল খাতগুলো থেকে দূষণ কমিয়ে আনা। পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ কথা জানিয়েছেন।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রণালয়ে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার ও বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক।

বৈঠকে পরিবেশ উপদেষ্টা ব্লু নেটওয়ার্ক তৈরিতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও ঢাকার খালগুলো পুনরুদ্ধারে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা চান। তিনি লস অ্যান্ড ড্যামেজ ফান্ডে সহায়তার পাশাপাশি জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (এনএপি) বাস্তবায়নে সহায়তার সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন।

উপদেষ্টা পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে সমন্বিত পদ্ধতির গুরুত্বের ওপরেও জোর দেন।

বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার প্রগতিশীল পরিবেশ নীতি বাস্তবায়নে বাংলাদেশের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং বৈশ্বিক অনুশীলনের সাথে এই প্রচেষ্টাকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে বিশ্ব ব্যাংকের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।

বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক দীর্ঘমেয়াদি টেকসই লক্ষ্য অর্জনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও কৌশলগত বিনিয়োগের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাতাসের মান উন্নয়নে বাংলাদেশে ৩০০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

আপডেট সময় : ০৫:২৪:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

ক্লিন এয়ার প্রজেক্টে (বিসিএপি) ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক। এই উদ্যোগের লক্ষ্য বায়ুমানের ব্যবস্থাপনা জোরদার করা এবং দেশের মূল খাতগুলো থেকে দূষণ কমিয়ে আনা। পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ কথা জানিয়েছেন।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রণালয়ে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার ও বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক।

বৈঠকে পরিবেশ উপদেষ্টা ব্লু নেটওয়ার্ক তৈরিতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও ঢাকার খালগুলো পুনরুদ্ধারে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা চান। তিনি লস অ্যান্ড ড্যামেজ ফান্ডে সহায়তার পাশাপাশি জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (এনএপি) বাস্তবায়নে সহায়তার সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন।

উপদেষ্টা পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে সমন্বিত পদ্ধতির গুরুত্বের ওপরেও জোর দেন।

বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার প্রগতিশীল পরিবেশ নীতি বাস্তবায়নে বাংলাদেশের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং বৈশ্বিক অনুশীলনের সাথে এই প্রচেষ্টাকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে বিশ্ব ব্যাংকের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।

বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক দীর্ঘমেয়াদি টেকসই লক্ষ্য অর্জনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও কৌশলগত বিনিয়োগের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।