ঢাকা ০৪:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

ভাষা সৈনিক আবদুল গফুরের ইন্তেকালে বাংলাদেশ ন্যাপ’ শোক

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ২৭২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

মহান ভাষা আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আবদুল গফুর’র ইন্তেকালে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি – বাংলাদেশ ন্যাপ।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোকবার্তায় বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বলেন, একটি জাতির শক্ত ভিত তৈরী করতে কিছু মানুষ নিরবে ত্যাগ শিকার করে যান। অধ্যাপক আবদুল গফুর সেই মানুষদেরই একজন।

নেতৃদ্বয় বলেন,অনেকে অবজ্ঞা-অবহেলায় লোকচক্ষুর অন্তরালে অনাদৃত-অবহেলায় জীবনযাপন করেছেন তিনি। অনেকটা নিরবেই চলে গেলেন তিনি। এমন মহৎ আত্মত্যাগের দৃষ্টান্ত অত্যন্ত বিরল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত জাতির এ কৃতী সন্তানের যথাযোগ্য মূল্যায়ন হয়নি।

তারা বলেন, ভাষা সৈনিকদের অনেকের নামেই রাজধানীর অনেক সড়কের নামকরণ করা হয়েছে, কিন্তু আবদুল গফুরের নামে আজ পর্যন্ত কোন রাস্তার নামকরণ হয়নি অথবা তাঁর নামে কোথাও কোন স্মৃতিফলক নির্মিত হয়নি। জাতির এ অবহেলা-অবজ্ঞা ও অনাদর সত্ত্বেও তিনি নিরলসভাবে আমাদের শিক্ষা -সাহিত্য -সংস্কৃতি- সাংবাদিকতা ও মনন চর্চার ক্ষেত্রে নিরন্তর অবদান রেখে গেছেন।

নেতৃদ্বয় বলেন, অধ্যাপক আবদুল গফুর জাতির বাতিঘর স্বরূপ। তাঁর মেধা, মনন, মহত্ত্ব, শ্রম, নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগ, শিক্ষা-আদর্শ, সরল ব্যক্তিত্ব ও সাধারণ জীবন-যাপন পদ্ধতি নতুন প্রজন্মকে দেশপ্রেম, জাতিগঠন ও উচ্চ মানবিক আদর্শে অনুপ্রাণিত করুক, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ভাষা সৈনিক আবদুল গফুরের ইন্তেকালে বাংলাদেশ ন্যাপ’ শোক

আপডেট সময় :

 

মহান ভাষা আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আবদুল গফুর’র ইন্তেকালে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি – বাংলাদেশ ন্যাপ।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোকবার্তায় বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বলেন, একটি জাতির শক্ত ভিত তৈরী করতে কিছু মানুষ নিরবে ত্যাগ শিকার করে যান। অধ্যাপক আবদুল গফুর সেই মানুষদেরই একজন।

নেতৃদ্বয় বলেন,অনেকে অবজ্ঞা-অবহেলায় লোকচক্ষুর অন্তরালে অনাদৃত-অবহেলায় জীবনযাপন করেছেন তিনি। অনেকটা নিরবেই চলে গেলেন তিনি। এমন মহৎ আত্মত্যাগের দৃষ্টান্ত অত্যন্ত বিরল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত জাতির এ কৃতী সন্তানের যথাযোগ্য মূল্যায়ন হয়নি।

তারা বলেন, ভাষা সৈনিকদের অনেকের নামেই রাজধানীর অনেক সড়কের নামকরণ করা হয়েছে, কিন্তু আবদুল গফুরের নামে আজ পর্যন্ত কোন রাস্তার নামকরণ হয়নি অথবা তাঁর নামে কোথাও কোন স্মৃতিফলক নির্মিত হয়নি। জাতির এ অবহেলা-অবজ্ঞা ও অনাদর সত্ত্বেও তিনি নিরলসভাবে আমাদের শিক্ষা -সাহিত্য -সংস্কৃতি- সাংবাদিকতা ও মনন চর্চার ক্ষেত্রে নিরন্তর অবদান রেখে গেছেন।

নেতৃদ্বয় বলেন, অধ্যাপক আবদুল গফুর জাতির বাতিঘর স্বরূপ। তাঁর মেধা, মনন, মহত্ত্ব, শ্রম, নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগ, শিক্ষা-আদর্শ, সরল ব্যক্তিত্ব ও সাধারণ জীবন-যাপন পদ্ধতি নতুন প্রজন্মকে দেশপ্রেম, জাতিগঠন ও উচ্চ মানবিক আদর্শে অনুপ্রাণিত করুক, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।