ঢাকা ০৩:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আন্তর্জাতিক মানব পাচারকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার হলেও বাকিরা ডিমলায় প্রকাশ্যে ঘুরছেন Logo উখিয়ায় বিজিবির অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার Logo মোংলা সমুদ্র বন্দরে কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের সক্ষমতা বাড়ছে Logo পুঠিয়ায় কলা বাগান থেকে মিললো যুবকের লাশ Logo নুরাল পাগলের ভক্ত রাসেল হত্যায় ৪ হাজার আসামীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ২ Logo নিজ সন্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ মায়ের, ইউএনও’র অভিযানে যুবকের জেল Logo নওগাঁয় তারেক রহমানের ৩১ দফা, নতুন প্রজন্মের জন্য অঙ্গীকার Logo নওগাঁয় ধামুইরহাটে কালভার্ট ভেঙে জনদুর্ভোগ Logo নাটোরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী Logo আমুয়া শহীদ রাজা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হলেন

মহেশখালীতে কোস্টগার্ডের অভিযানে দেশীয় অস্ত্র গুলিসহ দুই ডাকাত আটক 

মনির হোসেন 
  • আপডেট সময় : ১৫৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
কক্সবাজারের মহেশখালীতে যৌথ অভিযানে ৩টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ২টি দেশীয় অস্ত্র, ১ রাউন্ড তাজা গোলা, ২টি ফাঁকা কার্তুজসহ ২ জন কুখ্যাত ডাকাতকে আটক করেছে কোস্টগার্ড। আটক দুই ডাকাতের নাম মোঃ আঃ রহিম (২৪) ও আঃ খালেক (৪৪)। এরা দুজনেই কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বাসিন্দা।
সোমবার (৭ এপ্রিল)  দুপুরে কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন যাবত কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার ধলঘাট পাড়া এলাকার সাধারণ জনগণের উপর একদল কুখ্যাত ডাকাত অস্ত্র প্রদর্শন করে জমিদখল, চাঁদাবাজি, সরকারি সম্পদ ধ্বংস সহ অন্যান্য অপরাধমূলক কার্যক্রম করে আসছিলো বলে জানা যায়। স্থানীয় লোকজন কোস্ট গার্ডের শরণাপন্ন হলে উক্ত এলাকায় কোস্ট গার্ড গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্যরা মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড ধলঘাট পাড়া এলাকায় একটি বাড়িতে অস্ত্রসহ অবস্থান করছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে, ৭ এপ্রিল সোমবার মধ্যরাত ১টা ৪০ মিনিটে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড স্টেশন মহেশখালী ও পুলিশের সমন্বয়ে উক্ত এলাকায় একটি যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালীন উক্ত এলাকা হতে দুর্ধর্ষ ডাকাত দলের ২ জন সক্রিয় সদস্য আঃ রহিম ও আঃ খালেককে ৩টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ১ রাউন্ড তাজা কার্তুজ, ২ রাউন্ড ফাঁকা কেইস, ১ টি অস্ত্রের ক্লিনিং রড ও ২ টি দেশীয় অস্ত্রসহ আটক করা হয়।  আটককৃত ডাকাত ও জব্দকৃত অস্ত্রের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ২৪ ঘন্টা টহল জারি রেখেছে। যার মাধ্যমে কোস্টগার্ডের আওতাধীন উপকূলীয় এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকাংশে উন্নত হয়েছে। কোস্ট গার্ড ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মহেশখালীতে কোস্টগার্ডের অভিযানে দেশীয় অস্ত্র গুলিসহ দুই ডাকাত আটক 

আপডেট সময় :
কক্সবাজারের মহেশখালীতে যৌথ অভিযানে ৩টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ২টি দেশীয় অস্ত্র, ১ রাউন্ড তাজা গোলা, ২টি ফাঁকা কার্তুজসহ ২ জন কুখ্যাত ডাকাতকে আটক করেছে কোস্টগার্ড। আটক দুই ডাকাতের নাম মোঃ আঃ রহিম (২৪) ও আঃ খালেক (৪৪)। এরা দুজনেই কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বাসিন্দা।
সোমবার (৭ এপ্রিল)  দুপুরে কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন যাবত কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার ধলঘাট পাড়া এলাকার সাধারণ জনগণের উপর একদল কুখ্যাত ডাকাত অস্ত্র প্রদর্শন করে জমিদখল, চাঁদাবাজি, সরকারি সম্পদ ধ্বংস সহ অন্যান্য অপরাধমূলক কার্যক্রম করে আসছিলো বলে জানা যায়। স্থানীয় লোকজন কোস্ট গার্ডের শরণাপন্ন হলে উক্ত এলাকায় কোস্ট গার্ড গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্যরা মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড ধলঘাট পাড়া এলাকায় একটি বাড়িতে অস্ত্রসহ অবস্থান করছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে, ৭ এপ্রিল সোমবার মধ্যরাত ১টা ৪০ মিনিটে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড স্টেশন মহেশখালী ও পুলিশের সমন্বয়ে উক্ত এলাকায় একটি যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালীন উক্ত এলাকা হতে দুর্ধর্ষ ডাকাত দলের ২ জন সক্রিয় সদস্য আঃ রহিম ও আঃ খালেককে ৩টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ১ রাউন্ড তাজা কার্তুজ, ২ রাউন্ড ফাঁকা কেইস, ১ টি অস্ত্রের ক্লিনিং রড ও ২ টি দেশীয় অস্ত্রসহ আটক করা হয়।  আটককৃত ডাকাত ও জব্দকৃত অস্ত্রের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ২৪ ঘন্টা টহল জারি রেখেছে। যার মাধ্যমে কোস্টগার্ডের আওতাধীন উপকূলীয় এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকাংশে উন্নত হয়েছে। কোস্ট গার্ড ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।