ঢাকা ০৪:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

প্রবাসীদের বিমানবন্দরে হয়রানি বন্ধে এনবিআরের নির্দেশনা

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৮:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৫১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বাংলাদেশে যাতায়তকারী প্রবাসী কর্মীদের বিমানবন্দরে হয়রানি বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। দেশের সব বিমানবন্দরে কাস্টমস বিভাগকে সম্প্রতি এ নির্দেশনা পাঠায় এনবিআর। দেশের সব বিমানবন্দরের কাস্টমস হাউসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রবাসীদের সহযোগিতা করার নির্দেশও দেওয়া হয়।

এয়ারপোর্টে আসার পর কয়েকবার লাগেজ খোলা, দীর্ঘক্ষণ দাঁড় করিয়ে রাখা, বেল্ট-মানিব্যাগ-জুতা-ল্যাপটপ-মোবাইলসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে চেক করার অভিযোগ আছে কাস্টমস কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। অথচ বিদেশে স্ক্যানিং মেশিনের মাধ্যমেই যাবতীয় চেকিং সম্পন্ন হয়।

প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখছে। দীর্ঘদিন ধরে বিমানবন্দরে ভোগান্তিমুক্ত পরিবেশ দাবি করছিলেন তারা। আদেশ জারির পর কোন প্রবাসীকে যদি হয়রানি করা হয়, তাহলে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও নির্দেশনায় বলা হয়।

এর আগে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তরফে বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মীদের বিমানবন্দরে অধিকতর সেবা দিতে অনুরোধ জানিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।

চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন। সরকার প্রবাসী কর্মীদের বিদেশ গমন সহজ করতে এবং অধিকতর সেবা দিতে বদ্ধপরিকর।

বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মীদের বিদেশ থেকে আগমন এবং বিদেশে যাওয়ার সময় দেশের সব বিমানবন্দরে বিদেশগামী এবং বিদেশফেরত প্রবাসী কর্মীদের অকারণে লাগেজ খোলাসহ যে কোনো হয়রানিমূলক কার্যক্রম বন্ধ করতে বলা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

প্রবাসীদের বিমানবন্দরে হয়রানি বন্ধে এনবিআরের নির্দেশনা

আপডেট সময় : ০৮:৩৮:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

বাংলাদেশে যাতায়তকারী প্রবাসী কর্মীদের বিমানবন্দরে হয়রানি বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। দেশের সব বিমানবন্দরে কাস্টমস বিভাগকে সম্প্রতি এ নির্দেশনা পাঠায় এনবিআর। দেশের সব বিমানবন্দরের কাস্টমস হাউসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রবাসীদের সহযোগিতা করার নির্দেশও দেওয়া হয়।

এয়ারপোর্টে আসার পর কয়েকবার লাগেজ খোলা, দীর্ঘক্ষণ দাঁড় করিয়ে রাখা, বেল্ট-মানিব্যাগ-জুতা-ল্যাপটপ-মোবাইলসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে চেক করার অভিযোগ আছে কাস্টমস কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। অথচ বিদেশে স্ক্যানিং মেশিনের মাধ্যমেই যাবতীয় চেকিং সম্পন্ন হয়।

প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখছে। দীর্ঘদিন ধরে বিমানবন্দরে ভোগান্তিমুক্ত পরিবেশ দাবি করছিলেন তারা। আদেশ জারির পর কোন প্রবাসীকে যদি হয়রানি করা হয়, তাহলে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও নির্দেশনায় বলা হয়।

এর আগে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তরফে বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মীদের বিমানবন্দরে অধিকতর সেবা দিতে অনুরোধ জানিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।

চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন। সরকার প্রবাসী কর্মীদের বিদেশ গমন সহজ করতে এবং অধিকতর সেবা দিতে বদ্ধপরিকর।

বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মীদের বিদেশ থেকে আগমন এবং বিদেশে যাওয়ার সময় দেশের সব বিমানবন্দরে বিদেশগামী এবং বিদেশফেরত প্রবাসী কর্মীদের অকারণে লাগেজ খোলাসহ যে কোনো হয়রানিমূলক কার্যক্রম বন্ধ করতে বলা হয়।