ঢাকা ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শিক্ষার্থীর মুখ চেপে ধরা সেই পুলিশ পরিদর্শককে বরখাস্ত

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ২৯৮ বার পড়া হয়েছে

শিক্ষার্থীর মুখ চেপে ধরা সেই পুলিশ পরিদর্শককে বরখাস্ত

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

গত ৩১ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচিতে ঢাকার নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদুল ইসলামের মুখ চেপে ধরেন পুলিশ পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন।

ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

ডিএমপি জানায়, সুশৃঙ্খল পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য হওয়া সত্ত্বেও তার এরূপ অপেশাদার কর্মকান্ডের ফলে পুলিশের কার্যক্রম সম্বন্ধে জনসম্মুখে বিরূপ ধারণার সৃষ্টিসহ পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

পুলিশ পরিদর্শক আরশাদ হোসেনে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) শাহবাগ থানায় পরিদর্শক (অপারেশন) হিসেবে কর্মরত।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মুখ চেপে ধরা ছাড়াও পুলিশ পরিদর্শক আরশাদ হোসেনের বিরুদ্ধে আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে। তিনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের জামায়াত-শিবির বলেও আখ্যায়িত করেছিলেন। সে সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিবির বলে আখ্যা দেওয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শিক্ষার্থীর মুখ চেপে ধরা সেই পুলিশ পরিদর্শককে বরখাস্ত

আপডেট সময় :

 

গত ৩১ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচিতে ঢাকার নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদুল ইসলামের মুখ চেপে ধরেন পুলিশ পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন।

ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

ডিএমপি জানায়, সুশৃঙ্খল পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য হওয়া সত্ত্বেও তার এরূপ অপেশাদার কর্মকান্ডের ফলে পুলিশের কার্যক্রম সম্বন্ধে জনসম্মুখে বিরূপ ধারণার সৃষ্টিসহ পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

পুলিশ পরিদর্শক আরশাদ হোসেনে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) শাহবাগ থানায় পরিদর্শক (অপারেশন) হিসেবে কর্মরত।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মুখ চেপে ধরা ছাড়াও পুলিশ পরিদর্শক আরশাদ হোসেনের বিরুদ্ধে আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে। তিনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের জামায়াত-শিবির বলেও আখ্যায়িত করেছিলেন। সে সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিবির বলে আখ্যা দেওয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে।