ঢাকা ০৩:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

এক মাসে রিজার্ভ কমেছে ৯ কোটি ৮৯ লাখ ডলার

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১২:৫৫:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ১০৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশে এখন নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক হাজার ৯৯৩ কোটি ৫১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার (বিপিএম-৬) বা ১৯ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন। গত ১৮ জানুয়ারি নিট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৩ কোটি ৪ লাখ ৯ হাজার মার্কিন ডলার (বিপিএম৬) বা দুই দশমিক ৩ শূন্য তিন বিলিয়ন ডলার। এক মাসের ব্যবধানে রিজার্ভ কমল ৯ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। গত বৃহস্পতিবার দিন শেষে সাপ্তাহিক নির্বাচিত অর্থনৈতিক সূচকে এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

প্রতিদিনই রিজার্ভ কমে বা বাড়ে। সরকারের জ¦ালানিসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে আমদানি মূল্য, বৈদেশিক ঋণ বা ঋণের সুদ যেমন বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করা লাগে, আবার বৈদেশিক ঋণ, বৈদেশিক ঋণের সুদ ও বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ডলার কেনার ফলে রিজার্ভে বৈদেশিক মুদ্রা যোগ হয়। সে অনুযায়ী চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের ১, ৮ ও ১৫ তারিখের তিন সপ্তাহে নির্বাচিত অর্থনৈতিক সূচকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তিনবার কমল এবং বাড়ল। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, একই সময়কালে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ বা গ্রস রিজার্ভ কমেছে ২০ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। নিট রিজার্ভ কমেছে এর দুই গুন কম। তথ্য বলছে, বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবায়নের আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বা নিট রিজার্ভ ও গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ বড় ধরনের পার্থক্য বিদ্যমান। সর্বশেষ গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৫০৫ কোটি ৯৬ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন। ১৮ জানুয়ারি গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৫২৬ কোটি ৬৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক ২৬ বিলিয়ন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

এক মাসে রিজার্ভ কমেছে ৯ কোটি ৮৯ লাখ ডলার

আপডেট সময় : ১২:৫৫:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

দেশে এখন নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক হাজার ৯৯৩ কোটি ৫১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার (বিপিএম-৬) বা ১৯ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন। গত ১৮ জানুয়ারি নিট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৩ কোটি ৪ লাখ ৯ হাজার মার্কিন ডলার (বিপিএম৬) বা দুই দশমিক ৩ শূন্য তিন বিলিয়ন ডলার। এক মাসের ব্যবধানে রিজার্ভ কমল ৯ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। গত বৃহস্পতিবার দিন শেষে সাপ্তাহিক নির্বাচিত অর্থনৈতিক সূচকে এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

প্রতিদিনই রিজার্ভ কমে বা বাড়ে। সরকারের জ¦ালানিসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে আমদানি মূল্য, বৈদেশিক ঋণ বা ঋণের সুদ যেমন বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করা লাগে, আবার বৈদেশিক ঋণ, বৈদেশিক ঋণের সুদ ও বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ডলার কেনার ফলে রিজার্ভে বৈদেশিক মুদ্রা যোগ হয়। সে অনুযায়ী চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের ১, ৮ ও ১৫ তারিখের তিন সপ্তাহে নির্বাচিত অর্থনৈতিক সূচকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তিনবার কমল এবং বাড়ল। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, একই সময়কালে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ বা গ্রস রিজার্ভ কমেছে ২০ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। নিট রিজার্ভ কমেছে এর দুই গুন কম। তথ্য বলছে, বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবায়নের আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বা নিট রিজার্ভ ও গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ বড় ধরনের পার্থক্য বিদ্যমান। সর্বশেষ গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৫০৫ কোটি ৯৬ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন। ১৮ জানুয়ারি গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৫২৬ কোটি ৬৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক ২৬ বিলিয়ন।