ঢাকা ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫

ভিআইপি বন্দিদের দিয়ে বিশেষ কারাগার চালু

হালিম মোহাম্মদ
  • আপডেট সময় : ১০:৫৯:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫ ১৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সকল কল্পনা জল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে চালু করা হলো রাজধানীর অদুরে কেরানীগঞ্জের ভিআইপি বন্দির জন্য বিশেষ কারাগার। অত্যন্ত বিশেষায়িত ভাবে এই কারাগারটি প্রস্তুত করা হয়েছিল। যদিও কারাগারটি মহিলা কারাগার হিসেবে প্রস্তাবনা ছিল। কিন্তু বর্তমানে সাবেক এমপি মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী সচিব, ব্যবসায়িসহ ভিআইপি বন্দির সংখ্যা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সে পরিমান ভিআইপি সেল নেই। ফলে ভিআইপি বন্দিদের সেল সংকট নিরসন এবং ভিআইপি বন্দিরা যাতে কারাগারে আলাদা থেকে নিজেদের স্বাচ্ছন্দ বোধ করে সে উদ্দেশ্যেই এই বিশেষায়িত কারাগার চালু করা হলো। গত শনিবার প্রাথমিক পর্যায়ে সাবেক আইন মন্ত্রী আনিসুল হক, নৌপরিবাহন মন্ত্রী এম, শাহাজাহানসহ অর্ধশত ভিআইপি বন্দি রাখার মাধ্যমে বিশেষ কারাগারটির কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। এ কারাগারটিতে সিসি টিভির পাশাপাশি ডিউটিরত প্রত্যেকের শরীরে বডি ক্যামেরা এবং হাতে থাকছে মেটাল ডিটেক্টর। পাশাপাশি প্রতিটি সেলের ফটেকে স্থান করা হয়েছে স্ক্যানার। এছাড়া প্রতিটি সেলের ছাদের উপরেই স্থাপিত রয়েছে মোবাইল ফোন জ্যামার। এক কথায় এ বিশেষ কারাগারটি সম্পূর্ন নিরাপত্তাবলয়ে রক্ষিত।
কারা সূত্র বলেছে, গত শনিবার অর্ধশত আওয়ামী এমপি-মন্ত্রীদের নিয়ে শুরু হয়েছে বিশেষ কারাগারের পথচলা। পর্যায়ক্রমে আওয়ামী লীগ আমলের আর ২ শতাধিক বন্দি এ কারাগারে স্থানান্তর করা হবে। সম্পুর্ণ অত্যাধুনিক আবে নজরদারির মাধ্যমে বিশেষ কারাগার চালু করা হয়েছে।
কারা সূূত্র মতে, দেশে প্রথমবারের মতো চালু হলো বিশেষ কারাগার। ঢাকার কেরাণীগঞ্জে অবস্থিত মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারটিকেই নাম পরিবর্তন করে বানানো হয়েছে এই বিশেষ কারাগার। সর্বাধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ও কঠোর নিরাপত্তায় সমৃদ্ধ মডেল এই কারাগারটিতে রাখা হবে তথা ডিভিশনপ্রাপ্ত এবং আটক নিয়ন্ত্রণহীন বন্দীদের। দেশ টিভিকে এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য দিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক। শনিবার থেকে এই কারাগারের কার্যক্রম চালু করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর সাবেক আওয়ামী মন্ত্রী, এমপি,আমলাদের বিরুদ্ধে গণহত্যার দায়ে মামলা হয়েছে প্রায় তিন হাজারখানেক। এসব মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক নৌমন্ত্রী শাহজাহান খানসহ প্রায় ৩০০ জন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ। বিচার না হওয়া পর্যন্ত কারাবিধি অনুযায়ী এসব বন্দীরা ডিভিশন পাবেন।
এ সকল ভিআইপি বন্দি স্বাছন্দে থাকা এবং কঠোর নজরদারিতে ডিভিশনপ্রাপ্ত এই আসামিদের এক ছাদের নিচে রাখতে বিশেষ কারাগার চালু করেছে সরকার। কেরানীগঞ্জের মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারকে পরিবর্তিত করে তৈরি হয়েছে বিশেষ এই বন্দীশালা। ২১ শে জুন থেকে এর কার্যক্রম চালু হয়েছে বলে জানান কারা মহাপরিদর্শক ব্রি. জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে ২৫০ জন ভিআইপি বন্দীকে রাখা হবে এখানে। বিশেষ এই কারাগারের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য থাকছে অত্যাধুনিক সিসিটিভি, বডি ক্যামেরাসহ এআই নজরদারির মতো ব্যবস্থা। এছাড়া বন্দীদের নিরাপত্তা ও এই কারাগারের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য কারা কর্মকর্তাদের দেওয়া হয়েছে বিশেষ প্রশিক্ষণ। ভিআইপি বন্দীদের সেবার জন্য কিছু সাধারণ বন্দীদের রাখা হবে বলে জানান কারা মহাপরিদর্শক। নামাজের স্থান, পাঠাগার ,হাসপাতালসহ বেশ কিছু সুবিধা থাকছে বিশেষ এই কারাগারে।
সাবেক এক কারা কর্মকর্তা বলেছেন, এ কারাগারে পৃথক সেলে যাতে বন্দির শ্রেণিবিন্যাস করে রাখা যায় সেজন্য আলাদা ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। নতুন এই কারাগারে মোট ৯টি ভবন রয়েছে। একটি ভবনের নাম ড. শহীদুল্লাহ ব্যারাক। যা কারাগারের প্রধান ভবন। এতেই সবচেয়ে বেশি বন্দি রাখা হবে। ৪তলা বিশিষ্ট এ ভবনে মোট ১২টি ওয়ার্ড রয়েছে।
কারা সূত্র আরও জানায়, আরেকটি ভবন হচ্ছে জহির রায়হান ভবন। নতুন কারাগারটিতে ১২ জন ডিভিশনপ্রাপ্ত (প্রথম শ্রেণির বন্দি) রাখা হবে। যার নাম দেওয়া হয়েছে নজরুল ভবন। যেখানে ৪টি সেলে সর্বোচ্চ ৩ জন করে ভিআইপি বন্দি রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। ডা. কাদম্বিনী মেডিক্যাল ভবন বা কারা হাসপাতাল, কারাবন্দিদের চিকিৎসার জন্য ৩ তলা বিশিষ্ট এ হাসপাতালটি নির্মাণ করা হয়েছে। প্রীতিলতা ভবনে কিশোর অপরাধ করে কারাগারে যাওয়া কিশোরীদের রাখা হবে।
জঙ্গি, শীর্ষ সন্ত্রাসী, আলোচিত মামলার আসামি ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সকল বন্দি আটক রাখার জন্য দেশে এই প্রথমবারের মতো কারাগারের ভেতরেই পৃথকভাবে হাইসিকিউরিটি সম্পন্ন সেলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। উক্ত সেলে মোট ৩০ জন বন্দিকে আটক রাখা হবে। এছাড়া ফাঁসির সেল ও সাধারণ বন্দিদের জন্য পৃথক ওয়ার্ড নির্মাণ করা হয়েছে।
পাশপাশি মানসিকভাবে অসুস্থ বন্দিদের জন্য তৈরি করা হয়েছে মেন্টাল ওয়ার্ড। এছাড়া, সশ্রম সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের নানা কর্মসংস্থানমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে উৎপাদন ওয়ার্ড ভবনে। শহীদ জননী জাহানারা ইমাম গ্রন্থাগার ভবনে থাকছে বন্দিদের জন্য পাঠাগার। এছাড়া কর্তব্যরত সকল কারারক্ষীর জন্য রয়েছে গার্ড হাউস। কারা অধিদফতরের ডিআইজি প্রিজন্স (ঢাকা বিভাগ) জাহাঙ্গীর কবির বলেন, কারাগার ভবনে রাখা যাবে আিইপি ৩০০ বন্দিকে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কারাগারটি চালু হয়েছে। এতে করে ভিআইপি বন্দিদের আবাসন সংকটসহ নানা সংকট লাঘব হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ভিআইপি বন্দিদের দিয়ে বিশেষ কারাগার চালু

আপডেট সময় : ১০:৫৯:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

সকল কল্পনা জল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে চালু করা হলো রাজধানীর অদুরে কেরানীগঞ্জের ভিআইপি বন্দির জন্য বিশেষ কারাগার। অত্যন্ত বিশেষায়িত ভাবে এই কারাগারটি প্রস্তুত করা হয়েছিল। যদিও কারাগারটি মহিলা কারাগার হিসেবে প্রস্তাবনা ছিল। কিন্তু বর্তমানে সাবেক এমপি মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী সচিব, ব্যবসায়িসহ ভিআইপি বন্দির সংখ্যা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সে পরিমান ভিআইপি সেল নেই। ফলে ভিআইপি বন্দিদের সেল সংকট নিরসন এবং ভিআইপি বন্দিরা যাতে কারাগারে আলাদা থেকে নিজেদের স্বাচ্ছন্দ বোধ করে সে উদ্দেশ্যেই এই বিশেষায়িত কারাগার চালু করা হলো। গত শনিবার প্রাথমিক পর্যায়ে সাবেক আইন মন্ত্রী আনিসুল হক, নৌপরিবাহন মন্ত্রী এম, শাহাজাহানসহ অর্ধশত ভিআইপি বন্দি রাখার মাধ্যমে বিশেষ কারাগারটির কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। এ কারাগারটিতে সিসি টিভির পাশাপাশি ডিউটিরত প্রত্যেকের শরীরে বডি ক্যামেরা এবং হাতে থাকছে মেটাল ডিটেক্টর। পাশাপাশি প্রতিটি সেলের ফটেকে স্থান করা হয়েছে স্ক্যানার। এছাড়া প্রতিটি সেলের ছাদের উপরেই স্থাপিত রয়েছে মোবাইল ফোন জ্যামার। এক কথায় এ বিশেষ কারাগারটি সম্পূর্ন নিরাপত্তাবলয়ে রক্ষিত।
কারা সূত্র বলেছে, গত শনিবার অর্ধশত আওয়ামী এমপি-মন্ত্রীদের নিয়ে শুরু হয়েছে বিশেষ কারাগারের পথচলা। পর্যায়ক্রমে আওয়ামী লীগ আমলের আর ২ শতাধিক বন্দি এ কারাগারে স্থানান্তর করা হবে। সম্পুর্ণ অত্যাধুনিক আবে নজরদারির মাধ্যমে বিশেষ কারাগার চালু করা হয়েছে।
কারা সূূত্র মতে, দেশে প্রথমবারের মতো চালু হলো বিশেষ কারাগার। ঢাকার কেরাণীগঞ্জে অবস্থিত মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারটিকেই নাম পরিবর্তন করে বানানো হয়েছে এই বিশেষ কারাগার। সর্বাধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ও কঠোর নিরাপত্তায় সমৃদ্ধ মডেল এই কারাগারটিতে রাখা হবে তথা ডিভিশনপ্রাপ্ত এবং আটক নিয়ন্ত্রণহীন বন্দীদের। দেশ টিভিকে এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য দিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক। শনিবার থেকে এই কারাগারের কার্যক্রম চালু করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর সাবেক আওয়ামী মন্ত্রী, এমপি,আমলাদের বিরুদ্ধে গণহত্যার দায়ে মামলা হয়েছে প্রায় তিন হাজারখানেক। এসব মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক নৌমন্ত্রী শাহজাহান খানসহ প্রায় ৩০০ জন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ। বিচার না হওয়া পর্যন্ত কারাবিধি অনুযায়ী এসব বন্দীরা ডিভিশন পাবেন।
এ সকল ভিআইপি বন্দি স্বাছন্দে থাকা এবং কঠোর নজরদারিতে ডিভিশনপ্রাপ্ত এই আসামিদের এক ছাদের নিচে রাখতে বিশেষ কারাগার চালু করেছে সরকার। কেরানীগঞ্জের মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারকে পরিবর্তিত করে তৈরি হয়েছে বিশেষ এই বন্দীশালা। ২১ শে জুন থেকে এর কার্যক্রম চালু হয়েছে বলে জানান কারা মহাপরিদর্শক ব্রি. জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে ২৫০ জন ভিআইপি বন্দীকে রাখা হবে এখানে। বিশেষ এই কারাগারের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য থাকছে অত্যাধুনিক সিসিটিভি, বডি ক্যামেরাসহ এআই নজরদারির মতো ব্যবস্থা। এছাড়া বন্দীদের নিরাপত্তা ও এই কারাগারের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য কারা কর্মকর্তাদের দেওয়া হয়েছে বিশেষ প্রশিক্ষণ। ভিআইপি বন্দীদের সেবার জন্য কিছু সাধারণ বন্দীদের রাখা হবে বলে জানান কারা মহাপরিদর্শক। নামাজের স্থান, পাঠাগার ,হাসপাতালসহ বেশ কিছু সুবিধা থাকছে বিশেষ এই কারাগারে।
সাবেক এক কারা কর্মকর্তা বলেছেন, এ কারাগারে পৃথক সেলে যাতে বন্দির শ্রেণিবিন্যাস করে রাখা যায় সেজন্য আলাদা ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। নতুন এই কারাগারে মোট ৯টি ভবন রয়েছে। একটি ভবনের নাম ড. শহীদুল্লাহ ব্যারাক। যা কারাগারের প্রধান ভবন। এতেই সবচেয়ে বেশি বন্দি রাখা হবে। ৪তলা বিশিষ্ট এ ভবনে মোট ১২টি ওয়ার্ড রয়েছে।
কারা সূত্র আরও জানায়, আরেকটি ভবন হচ্ছে জহির রায়হান ভবন। নতুন কারাগারটিতে ১২ জন ডিভিশনপ্রাপ্ত (প্রথম শ্রেণির বন্দি) রাখা হবে। যার নাম দেওয়া হয়েছে নজরুল ভবন। যেখানে ৪টি সেলে সর্বোচ্চ ৩ জন করে ভিআইপি বন্দি রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। ডা. কাদম্বিনী মেডিক্যাল ভবন বা কারা হাসপাতাল, কারাবন্দিদের চিকিৎসার জন্য ৩ তলা বিশিষ্ট এ হাসপাতালটি নির্মাণ করা হয়েছে। প্রীতিলতা ভবনে কিশোর অপরাধ করে কারাগারে যাওয়া কিশোরীদের রাখা হবে।
জঙ্গি, শীর্ষ সন্ত্রাসী, আলোচিত মামলার আসামি ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সকল বন্দি আটক রাখার জন্য দেশে এই প্রথমবারের মতো কারাগারের ভেতরেই পৃথকভাবে হাইসিকিউরিটি সম্পন্ন সেলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। উক্ত সেলে মোট ৩০ জন বন্দিকে আটক রাখা হবে। এছাড়া ফাঁসির সেল ও সাধারণ বন্দিদের জন্য পৃথক ওয়ার্ড নির্মাণ করা হয়েছে।
পাশপাশি মানসিকভাবে অসুস্থ বন্দিদের জন্য তৈরি করা হয়েছে মেন্টাল ওয়ার্ড। এছাড়া, সশ্রম সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের নানা কর্মসংস্থানমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে উৎপাদন ওয়ার্ড ভবনে। শহীদ জননী জাহানারা ইমাম গ্রন্থাগার ভবনে থাকছে বন্দিদের জন্য পাঠাগার। এছাড়া কর্তব্যরত সকল কারারক্ষীর জন্য রয়েছে গার্ড হাউস। কারা অধিদফতরের ডিআইজি প্রিজন্স (ঢাকা বিভাগ) জাহাঙ্গীর কবির বলেন, কারাগার ভবনে রাখা যাবে আিইপি ৩০০ বন্দিকে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কারাগারটি চালু হয়েছে। এতে করে ভিআইপি বন্দিদের আবাসন সংকটসহ নানা সংকট লাঘব হচ্ছে।