ঢাকা ০৩:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কুঁড়ে ঘরে বৈদ্যুতিক মিটার সংযোগে ডুপ্লেক্স বাড়ির মালিকের বাধা ও এসিড নিক্ষেপের হুমকি Logo ফুলপুরে ইকবাল হত্যার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ Logo সুন্দরগঞ্জের জাতীয় পার্টির উপজেলা দিবস পালন Logo শ্যামনগর উপজেলা প্রসাশনকে ম্যানেজ করে এখনও বহাল তবিয়তে বির্তকিত সেই তিন ঠিকাদার Logo মূল আসামি মুয়াজ্জিন ছদ্মবেশী ইকবাল গ্রেফতার Logo ত্রিশালে ৩ মাসে কোরআনের হাফেজ বিস্ময় শিশু মাহাদী Logo দ্বি-বার্ষিক সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত Logo ৮নং চাপিতলা ইউনিয়নে ব্যাপক রাস্তা সংস্কার কাজ শুরু Logo মুক্তাগাছায় চোলাই মদসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার Logo হবিগঞ্জে বৈষম্য বিরুধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

আজ ভয়াল ২৯ এপ্রিল

কক্সবাজার প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৪০৯ বার পড়া হয়েছে

১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিলের ভয়াল সেই স্মৃতি আজও ভুলতে পারেনি উপকূলবাসী : ছবি সংগ্রহ

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

আজ ভয়াল ২৯ এপ্রিল। ১৯৯১ সালের  ২৯ এপ্রিলের ভয়াল সেই স্মৃতি আজও ভুলতে পারেনি উপকূলবাসী ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল দিবাগত মধ্যরাতে বিস্তৃর্ণ উপকূলীয় অঞ্চলে আগাত হানে ঘূর্ণিঝড় হারিকেন। এসময় ১২ থেকে ২০ ফুট উচ্চতায় জ্বলোচ্ছাসে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনাসহ উপকূলীয় অঞ্চলের বহু সংখ্যক মান ষের মৃত্যু ঘটে।

নদ-নদী ও উপকূলের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পরে থাকে মানবদেহ ও গৃহপালিত পশুর দেহ। খাল-বিল, নদী-নালা, ডোবা ছাপিয়ে সমুদ্রে ভেসে যায় হাজারো মানুষের মরদেহ।

স্বাধীনতার প্রায় ১৯ বছর পর বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় হারিকেন তান্ডবে বিস্তীর্ণ অঞ্চল ধ্বংস্তূপে পরিণত হয়! এমন দৃশ্য আগে কখন দেখেনি মানুষ।

বিশ্বের ভয়াবহ এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট ২০ ফুট উঁচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্রায় ১ লক্ষ ৩৮ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে এবং প্রায় ১ কোটি মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়ে। বেসরকারি হিসাবে এই সংখ্যা আরও বেশি। মানুষের পাশাপাশি প্রায় ২০ লাখ গবাদিপশুর মৃত্যু হয়। আর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি সম্পদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আজ ভয়াল ২৯ এপ্রিল

আপডেট সময় :

 

আজ ভয়াল ২৯ এপ্রিল। ১৯৯১ সালের  ২৯ এপ্রিলের ভয়াল সেই স্মৃতি আজও ভুলতে পারেনি উপকূলবাসী ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল দিবাগত মধ্যরাতে বিস্তৃর্ণ উপকূলীয় অঞ্চলে আগাত হানে ঘূর্ণিঝড় হারিকেন। এসময় ১২ থেকে ২০ ফুট উচ্চতায় জ্বলোচ্ছাসে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনাসহ উপকূলীয় অঞ্চলের বহু সংখ্যক মান ষের মৃত্যু ঘটে।

নদ-নদী ও উপকূলের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পরে থাকে মানবদেহ ও গৃহপালিত পশুর দেহ। খাল-বিল, নদী-নালা, ডোবা ছাপিয়ে সমুদ্রে ভেসে যায় হাজারো মানুষের মরদেহ।

স্বাধীনতার প্রায় ১৯ বছর পর বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় হারিকেন তান্ডবে বিস্তীর্ণ অঞ্চল ধ্বংস্তূপে পরিণত হয়! এমন দৃশ্য আগে কখন দেখেনি মানুষ।

বিশ্বের ভয়াবহ এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট ২০ ফুট উঁচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্রায় ১ লক্ষ ৩৮ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে এবং প্রায় ১ কোটি মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়ে। বেসরকারি হিসাবে এই সংখ্যা আরও বেশি। মানুষের পাশাপাশি প্রায় ২০ লাখ গবাদিপশুর মৃত্যু হয়। আর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি সম্পদ।