ঢাকা ০৭:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ডামুড্যা উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত Logo পীরগঞ্জ প্রেসক্লাবের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয় Logo `প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে নিজেকে তৈরি করতে হবে’ Logo খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কে অবৈধ স্থাপনা, ঘটছে দূর্ঘটনা Logo ঝিনাইদহে তরুন শিক্ষার্থীদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও পলিথিন নিষিদ্ধ অভিযান Logo হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট ঘোষণা Logo অফিস সময়ে রান্না পশ্চিমাঞ্চল রেলের কর্মচারীদরে, কাজে অনীহার অভিযোগ Logo তিতাসে পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস স্কিমের আওতায় কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণ Logo কাঁঠালিয়া মাদক সেবনে বাঁধা দেওয়ায় ভাই ভাবীকে পিটিয়ে জখম Logo গোমস্তাপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণ

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন : রিজভী

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৪৫৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন ক্ষোভ থেকেই ভারতের পণ্য বর্জন করেছে জনগণ এমন মন্তব্য বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর। তার মতে আজ একটি আওয়াজ সর্বমহলে, ভারতীয় পণ্য বর্জন। দীর্ঘ দিনের বঞ্চনা ও ক্ষোভ থেকে জনগণ এটি করছে। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতেই পারে।

আজ তা সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। রোববার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন রিজভী।

সংবাদমের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ জনগণের বিরুদ্ধে ভারত অবস্থান নিয়েছে এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ভারতের নীতিনির্ধারকরা বন্ধুত্বের কথা বলেন। কিন্তু তারা বাংলাদেশের অভিন্ন নদীর ন্যায্যহিস্যা দেবে না, প্রতিদিন সীমান্তে মানুষ হত্যা করবে, একতরফা বাণিজ্য করবে, তা তো হবে না।
এই যে অন্যায়-অপকর্ম তা বাংলাদেশের মানুষকে প্রতিবাদী করেছে।

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্যের বদলে ভারত চায় বড় ভাই সুলভ আচরণ। তারা জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় না, তারা একটি দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় এবং একটি ফ্যাসিবাদী সরকারকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে।

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সে ১৯৭২ সালে ভারতের একতরফা নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, তিনি পানির ন্যায্যহিস্যার জন্য আন্দোলন করেছেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও ভারতের কাছ থেকে ন্যায্যহিস্যা পেতে নানাভাবে কাজ করেছেন। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে জানান রিজভী।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন : রিজভী

আপডেট সময় :

 

ক্ষোভ থেকে ভারতের পণ্য বর্জন ক্ষোভ থেকেই ভারতের পণ্য বর্জন করেছে জনগণ এমন মন্তব্য বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর। তার মতে আজ একটি আওয়াজ সর্বমহলে, ভারতীয় পণ্য বর্জন। দীর্ঘ দিনের বঞ্চনা ও ক্ষোভ থেকে জনগণ এটি করছে। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ভারতীয় পণ্য বর্জনের ঘোষণা দিতেই পারে।

আজ তা সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। রোববার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন রিজভী।

সংবাদমের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ জনগণের বিরুদ্ধে ভারত অবস্থান নিয়েছে এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ভারতের নীতিনির্ধারকরা বন্ধুত্বের কথা বলেন। কিন্তু তারা বাংলাদেশের অভিন্ন নদীর ন্যায্যহিস্যা দেবে না, প্রতিদিন সীমান্তে মানুষ হত্যা করবে, একতরফা বাণিজ্য করবে, তা তো হবে না।
এই যে অন্যায়-অপকর্ম তা বাংলাদেশের মানুষকে প্রতিবাদী করেছে।

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্যের বদলে ভারত চায় বড় ভাই সুলভ আচরণ। তারা জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় না, তারা একটি দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চায় এবং একটি ফ্যাসিবাদী সরকারকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে।

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সে ১৯৭২ সালে ভারতের একতরফা নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, তিনি পানির ন্যায্যহিস্যার জন্য আন্দোলন করেছেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও ভারতের কাছ থেকে ন্যায্যহিস্যা পেতে নানাভাবে কাজ করেছেন। সুতরাং ভারতীয় পণ্য বর্জনে আমরা যে সংহতি জানিয়েছি, তা দেশের জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে জানান রিজভী।