ঢাকা ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫

খতিব রুহুল আমিনকে অপসারণ

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ৩৬২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা রুহুল আমিনকে অপসারণ করা হয়েছে।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তাকে অপসারণের কথা জানানো হয়। রুহুল আমিন পলাতক অবস্থা থেকে গত শুক্রবার হঠাৎ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ পড়াতে গেলে মসজিদের ভেতরেই দুপক্ষের মুসল্লিরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি রুহুল আমিনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পলাতক ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন। এরপর থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তারা জুমার নামাজ পড়িয়ে আসছিলেন। কিন্তু রুহুল আমিন গত শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) হঠাৎ জুমার নামাজ পড়াতে গেলে মুসল্লিরা তার পেছনে নামাজ পড়তে অপারগতা প্রকাশ করেন। এ নিয়ে মসজিদের মধ্যেই দুপক্ষের মুসল্লিরা সংঘর্ষে জড়ায় এবং ভাঙচুর করা হয় মসজিদ।

এ ঘটনায় ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, জাতীয় মসজিদে এ ধরনের হামলা ও ক্ষতিসাধনের ঘটনা অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত, নিন্দনীয় ও জঘন্য অপরাধ। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে সরকার বদ্ধপরিকর।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

খতিব রুহুল আমিনকে অপসারণ

আপডেট সময় :

 

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা রুহুল আমিনকে অপসারণ করা হয়েছে।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তাকে অপসারণের কথা জানানো হয়। রুহুল আমিন পলাতক অবস্থা থেকে গত শুক্রবার হঠাৎ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ পড়াতে গেলে মসজিদের ভেতরেই দুপক্ষের মুসল্লিরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি রুহুল আমিনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পলাতক ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন। এরপর থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তারা জুমার নামাজ পড়িয়ে আসছিলেন। কিন্তু রুহুল আমিন গত শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) হঠাৎ জুমার নামাজ পড়াতে গেলে মুসল্লিরা তার পেছনে নামাজ পড়তে অপারগতা প্রকাশ করেন। এ নিয়ে মসজিদের মধ্যেই দুপক্ষের মুসল্লিরা সংঘর্ষে জড়ায় এবং ভাঙচুর করা হয় মসজিদ।

এ ঘটনায় ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, জাতীয় মসজিদে এ ধরনের হামলা ও ক্ষতিসাধনের ঘটনা অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত, নিন্দনীয় ও জঘন্য অপরাধ। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে সরকার বদ্ধপরিকর।