ঢাকা ০৩:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বিএমএসএস ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ফিরোজ এর আগমণে সিলেট জেলা ২০৯৭ শ্রমিক জোটের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক প্রদান Logo নাটোরে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ: যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড Logo ছাত্রনেতা পারভেজ হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে তিতাস উপজেলা ছাত্রদল  Logo নেত্রকোণার কলমাকান্দায় অবৈধভাবে জমি বিক্রয়ের সাইনবোর্ড টাঙানোর অভিযোগ  Logo ভবদহ জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানে তিন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার পরিদর্শন Logo মালচিং পদ্ধতিতে বেগুন চাষের উপর মাঠ দিবস উদযাপন  Logo গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের কাপাসিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মঞ্জু বরখাস্ত  Logo মালয়েশিয়ায় ক্রেন দুর্ঘটনায় শার্শার যুবকের মৃত্যু Logo আমরাও চাই যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার করে নির্বাচন দেয়া হোক : দুদু Logo নওগাঁয় অসুস্থ ছাগল রাতে জবাই, দিনে ৮০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হবে ঢাকার হোটেলে

ক্যানবেরায় রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪ ৩৯২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে শনিবার উদযাপিত হলো রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী। প্রবাসী বাংলাদেশি সংগীত ও নৃত্য শিল্পী, বাংলাদেশ হাইকমিশনের সদস্য ও তাদের সন্তানেরাসহ শিশু-কিশোররা অংশগ্রহণ করে। সংগীত সংগঠন জলসা ক্যানবেরার সহযোগিতায় এবং অস্ট্রেলিয়ার রাজধানীর ক্যানবেরা কলেজের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে একক ও দলীয়ভাবে রবীন্দ্র ও নজরুল সংগীত, কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করা হয়।

এসময় বক্তৃতা করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী, অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের হাইকমিশনার গোপাল বাগলে এবং অস্ট্রেলিয়ান ক্যাপিটাল টেরিটরি সরকারের ছায়া মাল্টিকালচারাল মন্ত্রী পিটার কেইন।

অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী বাংলা সাহিত্যের সকল ক্ষেত্রে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের বহুমুখী প্রতিভা ও তাদের অসাধারণ অবদানের ওপর আলোকপাত করেন। আল্লামা সিদ্দীকী বলেন, বাংলার সংস্কৃতি, ভাষা ও মানুষের প্রতি এ দু’জন মহান ব্যক্তির ছিল অগাধ ভালোবাসা।

এছাড়া অন্যান্য ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতিও তারা তাদের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটান। এ দু’জনের পাশাপাশি বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অন্যান্য যারা অবদান রেখেছেন তাদের বিষয়েও বাংলাদেশের হাইকমিশনার গুরত্বারোপ করেন।

এসময় ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের ভৌগোলিক অবস্থান, ভাষা, ইতিহাস ও সংস্কৃতি দু’দেশকে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে আবদ্ধ করে রেখেছে। প্রবাসে বাংলা সংস্কৃতি চর্চারও প্রশংসা করেন তিনি। তিনি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের অসামান্য অবদানের প্রতিও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রবাসী বাংলাদেশি, বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ক্যানবেরায় রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন

আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪

 

অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে শনিবার উদযাপিত হলো রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী। প্রবাসী বাংলাদেশি সংগীত ও নৃত্য শিল্পী, বাংলাদেশ হাইকমিশনের সদস্য ও তাদের সন্তানেরাসহ শিশু-কিশোররা অংশগ্রহণ করে। সংগীত সংগঠন জলসা ক্যানবেরার সহযোগিতায় এবং অস্ট্রেলিয়ার রাজধানীর ক্যানবেরা কলেজের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে একক ও দলীয়ভাবে রবীন্দ্র ও নজরুল সংগীত, কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করা হয়।

এসময় বক্তৃতা করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী, অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের হাইকমিশনার গোপাল বাগলে এবং অস্ট্রেলিয়ান ক্যাপিটাল টেরিটরি সরকারের ছায়া মাল্টিকালচারাল মন্ত্রী পিটার কেইন।

অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী বাংলা সাহিত্যের সকল ক্ষেত্রে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের বহুমুখী প্রতিভা ও তাদের অসাধারণ অবদানের ওপর আলোকপাত করেন। আল্লামা সিদ্দীকী বলেন, বাংলার সংস্কৃতি, ভাষা ও মানুষের প্রতি এ দু’জন মহান ব্যক্তির ছিল অগাধ ভালোবাসা।

এছাড়া অন্যান্য ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতিও তারা তাদের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটান। এ দু’জনের পাশাপাশি বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অন্যান্য যারা অবদান রেখেছেন তাদের বিষয়েও বাংলাদেশের হাইকমিশনার গুরত্বারোপ করেন।

এসময় ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের ভৌগোলিক অবস্থান, ভাষা, ইতিহাস ও সংস্কৃতি দু’দেশকে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে আবদ্ধ করে রেখেছে। প্রবাসে বাংলা সংস্কৃতি চর্চারও প্রশংসা করেন তিনি। তিনি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের অসামান্য অবদানের প্রতিও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রবাসী বাংলাদেশি, বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।