ঢাকা ০৯:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:১৮:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪ ৩৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

মঙ্গলবার বিমান বাহিনী সদর দপ্তর মিলনায়তনে মাসব্যাপী সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। ঢাকা সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।

বিমান বাহিনী প্রধান বলেন, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে প্রথমবারের মত সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাসের সূচনা উদযাপন প্রত্যক্ষ করা অত্যন্ত উৎসাহজনক। তিনি আরও বলেন যে, সাইবার নিরাপত্তা আর কেবল একটি প্রযুক্তিগত বিষয় নয়, এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য এবং আলোচ্য অংশ।

তিনি উল্লেখ করেন যে, সংবেদনশীল তথ্যের সুরক্ষা শক্তিশালী সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাগুলির মধ্যে একটি এবং সাইবার হুমকি ও আক্রমণের ক্রমবর্ধমান সংখ্যার সাথে, সংস্থা এবং ব্যক্তিদের জন্য তাদের সংবেদনশীল তথ্যগুলির নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।

বিমান বাহিনী প্রধান আরও বলেন, কার্যকর সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা ঝুঁকি কমাতে পারি এবং সম্ভাব্য ক্ষতি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি।

সাইবার নিরাপত্তা শুধুমাত্র আমাদের আইটি বিশেষজ্ঞদের দায়িত্ব নয়, সাইবার স্পেসে নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখতে আমাদের সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে এবং এই সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী সর্বোত্তম সাইবার নিরাপত্তা অনুশীলনে অগ্রগামী এবং অনুসরণীয় হয়ে থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য যে, সাইবার ওয়ারফেয়ার এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি পরিদপ্তরের পরিচালক উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিমান বাহিনী প্রধান এই উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সাইবার ওয়ারফেয়ার এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি পরিদপ্তরের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন এবং সবাইকে সচেতন ও সতর্ক থাকতে উৎসাহিত করেছেন। তিনি আশা ব্যক্ত করেন যে সাইবার নিরাপত্তা

সচেতনতা সম্পর্কিত এই মাসব্যাপী কর্মসূচি বিমান বাহিনীর সর্বস্তরের সদস্যদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনীর ঢাকাস্থ ঘাঁটি/ইউনিটের নির্বাচিত কর্মকর্তা, বিমানসেনা এবং অন্যান্য সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। ঢাকার বাহিরের ঘাঁটিগুলোর প্রতিনিধিরা ভিডিও টেলি কনফারেন্সের মাধ্যমে উক্ত অনুষ্ঠানে যোগদান করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা

আপডেট সময় : ০৫:১৮:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

 

মঙ্গলবার বিমান বাহিনী সদর দপ্তর মিলনায়তনে মাসব্যাপী সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। ঢাকা সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।

বিমান বাহিনী প্রধান বলেন, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে প্রথমবারের মত সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাসের সূচনা উদযাপন প্রত্যক্ষ করা অত্যন্ত উৎসাহজনক। তিনি আরও বলেন যে, সাইবার নিরাপত্তা আর কেবল একটি প্রযুক্তিগত বিষয় নয়, এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য এবং আলোচ্য অংশ।

তিনি উল্লেখ করেন যে, সংবেদনশীল তথ্যের সুরক্ষা শক্তিশালী সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাগুলির মধ্যে একটি এবং সাইবার হুমকি ও আক্রমণের ক্রমবর্ধমান সংখ্যার সাথে, সংস্থা এবং ব্যক্তিদের জন্য তাদের সংবেদনশীল তথ্যগুলির নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।

বিমান বাহিনী প্রধান আরও বলেন, কার্যকর সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা ঝুঁকি কমাতে পারি এবং সম্ভাব্য ক্ষতি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি।

সাইবার নিরাপত্তা শুধুমাত্র আমাদের আইটি বিশেষজ্ঞদের দায়িত্ব নয়, সাইবার স্পেসে নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখতে আমাদের সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে এবং এই সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী সর্বোত্তম সাইবার নিরাপত্তা অনুশীলনে অগ্রগামী এবং অনুসরণীয় হয়ে থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য যে, সাইবার ওয়ারফেয়ার এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি পরিদপ্তরের পরিচালক উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিমান বাহিনী প্রধান এই উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সাইবার ওয়ারফেয়ার এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি পরিদপ্তরের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন এবং সবাইকে সচেতন ও সতর্ক থাকতে উৎসাহিত করেছেন। তিনি আশা ব্যক্ত করেন যে সাইবার নিরাপত্তা

সচেতনতা সম্পর্কিত এই মাসব্যাপী কর্মসূচি বিমান বাহিনীর সর্বস্তরের সদস্যদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনীর ঢাকাস্থ ঘাঁটি/ইউনিটের নির্বাচিত কর্মকর্তা, বিমানসেনা এবং অন্যান্য সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। ঢাকার বাহিরের ঘাঁটিগুলোর প্রতিনিধিরা ভিডিও টেলি কনফারেন্সের মাধ্যমে উক্ত অনুষ্ঠানে যোগদান করে।