ঢাকা ০১:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কমিটি ঘোষণা

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ ৪৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্যসচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবেন।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

জানা যায়, গত ২২ অক্টোবর সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব করা হয়।

তাছাড়া আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এ কমিটি দিয়েই এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম চলছিল।

কমিটিতে যারা

কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে নতুন সদস্যরা হলেন মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী, মুঈনুল ইসলাম হাসনাত।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন একপর্যায়ে গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ ১৬ বছরের শাসনের অবসান ঘটে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কমিটি ঘোষণা

আপডেট সময় : ০৭:৫৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্যসচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবেন।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

জানা যায়, গত ২২ অক্টোবর সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব করা হয়।

তাছাড়া আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এ কমিটি দিয়েই এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম চলছিল।

কমিটিতে যারা

কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে নতুন সদস্যরা হলেন মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী, মুঈনুল ইসলাম হাসনাত।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন একপর্যায়ে গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ ১৬ বছরের শাসনের অবসান ঘটে।