মনোয়নে আসছে তরুণদের চমক
বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণা তুঙ্গে
- আপডেট সময় : ৩০ বার পড়া হয়েছে
ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। জনদুর্ভোগ এড়াতে গতানুগতিক মিছিল-মিটিং বাদ দিয়ে সামাজিক কর্মসূচিতে মনোযোগ দিয়েছে দলটি। হাটে বাজারে ছোট ছোট জমায়েত ও পাড়া মহল্লায় উঠান বৈঠকের পাশাপাশি গ্রামের হাটের চা স্টলে বসে জন সংযোগ করছেন দলের মনোয়ন প্রত্যাশীরা
রাজপথের আন্দোলন ছেড়ে গ্রামে গঞ্জে নির্বাচনী প্রচারণায় তুঙ্গে বিএনপি। রাষ্ট্র সংস্কারে দলের প্রস্তাবিত ৩১ দফা নিয়ে অলি গলি ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের অজপাড়া গাঁয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। জনদুর্ভোগ এড়াতে গতানুগতিক মিছিল-মিটিং বাদ দিয়ে সামাজিক কর্মসূচিতে মনোযোগ দিয়েছে দলটি। হাটে বাজারে ছোট ছোট জমায়েত ও পাড়া মহল্লায় উঠান বৈঠকের পাশাপাশি গ্রামের হাটের চা স্টলে বসে জন সংযোগ করছেন দলের মনোয়ন প্রত্যাশীরা।
অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে বিগত ১৬ বছর রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দলটিকে সহ্য করতে হয়েছে অসংখ্য নিপীড়ন ও জেল-জুলুম। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এরইমধ্যে মাঠ-ঘাট চষে বেড়াচ্ছেন বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার প্রস্তাবনা তুলে ধরছেন জনগণের মাঝে। জনদুর্ভোগ এড়াতে ছোট ছোট মতবিনিময় সভা, উঠোন বৈঠকসহ সামাজিক কর্মসূচিগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে প্রচারণা করছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। বিএনপির নীতি-নির্ধারকরা বলছেন, মূল দলের সাথে সহযোগী সংগঠনের সমন্বয়ে পুরোপুরি নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়েছেন তারা। সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে বাড়বে জনসংযোগের পরিধি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ (টুকু) বলেন, সারাদেশে বিএনপি, ছাত্রদল ও যুবলদসহ সবাই মিলে প্রতিদিন গ্রামে গ্রামে যাচ্ছে, নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছে। আমরা নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করে দিয়েছি।
নির্বাচনের সময় যতো কাছাকাছি আসবে প্রচার প্রচারণার আকার তত বাড়বে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আগামী ফেব্রুয়ারিতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে বলে প্রত্যাশা বিএনপি নেতাদের।
অপরদিকে মনোয়ন প্রত্যাশী অন্তত শতাধিক তরুণ সম্ভাব্য প্রার্থী ইতোমধ্যে নির্বাচনি মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন, দলের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, ক্রীড়া সম্পাদক আমিনুল হক, সহ সাংগঠনিক সম্পদক ব্যারিস্টার মীর হেলাল, আন্তর্জাতিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন অসীম, ইশরাক হোসেন, নিপুন রায় চৌধুরী, আবদুল কাদির ভূইয়া, রকিবুল ইসলাম বকুল, খোন্দকার আকবর হোসেন ডাবলু, সাঈদ আল নোমান, ইসরাফিল খসরু, হুম্মাম কাদের চৌধুরী, রাজিব আহসান, আকরামুল হাসান, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, মনজুরুল করিম রনি, আনোয়ার আলদীন, খন্দকার মারুফ হোসেন, সাইদুর রহমান, মির্জা ইয়াসিন আলী, প্রমুখ।
ঢাকা-৩ আসনে নিপুন রায় চৌধুরী, ঢাকা-৪ আসনে তানভীর আহমেদ রবিন, ঢাকা-৬ আসনে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৭ আসনে ইসহাক সরকার ও হামিদুর রহমান হামিদ, ঢাকা-১০ আসনে ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম ও শেখ রবিউল আলম, ঢাকা-১৫ আসনে মামুন হাসান, ঢাকা-১৬ আসনে আমিনুল হক, ঢাকা-১৮ আসনে এস এম জাহাঙ্গীর হোসেনের নাম আলোচনায় রয়েছে।
এছাড়া গাজীপুর-১ আসনে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী ছাইয়েদুল আলম বাবুল, গাজীপুর-২ আসনে গাজীপুরের সাবেক মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নানের ছেলে এম মঞ্জুরুল করিম রনি, গাজীপুর-৫ আসনে জেলার আহ্বায়ক ফজলুল হক মিলন, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে আব্দুস সালাম আজাদ, মানিকগঞ্জ-১ আসনে প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে নজরুল ইসলাম আজাদ ও মাহমুদুর রহমান সুমন, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে আজহারুল ইসলাম মান্নান, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে মশিউর রহমান রনি, নরসিংদী-১ আসনে দলের যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, নরসিংদী-৩ আসনে ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান, নরসিংদী-৪ আসনে আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, নরসিংদী-৫ আসনে ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল ও ইকবাল হোসেন শ্যামল, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ডা. ফেরদৌস আহমেদ চৌধুরী লাকি, কিশোরগঞ্জ- ৬ আসনে মো. শরীফুল আলম, টাঙ্গাইল-১ আসনে জোবাইর আল মাহমুদ রিজভী, টাঙ্গাইল-৩ আসনে মো. মাইনুল ইসলাম ও ওবায়দুল হক নাসির, টাঙ্গাইল-৫ আসনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৬ আসনে রবিউল আওয়াল লাভলু, টাঙ্গাইল-৭ আসনে জেলা কৃষকদলের সভাপতি দিপু হায়দার খানও আলোচনায় রয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ আসনে সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর নাসিরের ছেলে ব্যারিস্টার মীর হেলাল, চট্টগ্রাম-৭ আসনে প্রয়াত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১০ আসনে প্রয়াত আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমান, চট্টগ্রাম-১১ আসনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরুর ছেলে ইসরাফিল খসরু, চট্টগ্রাম-১২ আসনে সৈয়দ সাদাত আহমেদ, চট্টগ্রাম-১৬ আসনে মিসকাতুল চৌধুরী পাপ্পু ও চট্টগ্রাম-৩ আসনে রফি উদ্দিন ফয়সাল ও মিজানুর রহমান ভূঁইয়া মিল্টনের নাম সম্ভাব্য প্রার্থী হিসাবে আলোচনায় আছে। ফেনী-১ আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, কক্সবাজার-৩ আসনে রাশেদুল হক রাসেল ও ফাহিমুর রহমান ফাহিম, কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, লক্ষ্মীপুর-১ আসনে আবু নাছের শেখ, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নোয়াখালী-১ আসনে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মামুনুর রশিদ মামুন, নোয়াখালী-৫ আসনে বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, নোয়াখালী-৬ আসনে মাহবুবর রহমান শামীমের নাম এলাকার জনগণের মুখে মুখে ফিরছে।
সিলেট-২ আসনে হুমায়ুন কবির, সিলেট-৪ আসনে মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট-৫ আসনে আশিক উদ্দিন চৌধুরী ও ফাহিম আল চৌধুরী এবং সিলেট-৬ আসনে ড. এনামুল হক চৌধুরী ও এমরান আহমদ চৌধুরীর নাম স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপকভাবে আলোচনায় আছে। হবিগঞ্জ-১ আসনে তালহা চৌধুরী ও শেখ সুজাত মিয়া, হবিগঞ্জ-২ আসনে আহমেদ আলী মুকিব, হবিগঞ্জ-৪ আসনে শাম্মী আক্তার শিপা, মৌলভীবাজার-১ আসনে শরিফুল হক সাজু, মৌলভীবাজার-২ আসনে বদরুল আলম চৌধুরী শিপলু, সুনামগঞ্জ-১ আসনে মাহবুবুর রহমান ও কামরুজ্জামান কামরুল, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে এমএ সাত্তার ও কয়ছর এম আহমেদ, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে দেওয়ান জয়নুল জাকেরীন ও নুরুল হক নুরুলের নামও রয়েছে আলোচনায়।
খুলনায় এবার আগেভাগে মাঠে নেমেছেন সম্ভাব্য এমপি প্রার্থীরা। খুলনা-১ আসনে নজরুল ইসলাম পাপুল, খুলনা-৩ আসনে বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আসনে দলের তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা-৬ আসনে সাংবাদিক আনোয়ার আলদীনের নাম জোরালো আলোচনায় রয়েছে।
বাগেরহাট-৪ আসনে বিএনপির ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, বাগেরহাট-৩ আসনে কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, বাগেরহাট-২ আসনে শেখ ফরিদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-১ আসনে শরীফ উদ্দিন জুয়েল, কুষ্টিয়া-২ আসনে অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম, মাগুরা-২ আসনে রবিউল ইসলাম নয়ন, মাগুরা-১ আসনে আলী আহম্মেদ, ঝিনাইদহ-২ আসনে ইব্রাহিম রহমান বাবু ও আসাদুজ্জামান আসাদ, ঝিনাইদহ-৩ আসনে আমিরুজ্জামান খান শিমুল, ঝিনাইদহ-৪ আসনে সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, মেহেরপুর-১ আসনে কামরুল ইসলাম, নড়াইল-২ আসনে মনিরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা-১ সাইদুর রহমান, সাতক্ষীরা-৩ মির্জা ইয়াসিন আলী, সাতক্ষীরা-৪ আসনে আমিনুর রহমান আমিন, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মাহমুদ হাসান খান, যশোর-১ আসনে হাসান জহির, যশোর-২ আসনে সাবিরা নাজমুল মুন্নি, যশোর-৩ আসনে প্রয়াত স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামের ছেলে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৫ আসনে মোহাম্মদ মুছা ও যশোর-৬ আসনে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, যশোর-৫ আসনে মোহাম্মদ মুছা ও যশোর-৬ আসনে কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণের নাম উঠে এসেছে।।
বরিশাল বিভাগে প্রবীণ-নবীন দুটোর ওপরই আস্থা রাখতে পারে বিএনপি। বরিশাল-১ আসনে জহির উদ্দিন স্বপন ও আকন কুদ্দুসুর রহমান, বরিশাল-৪ আসনে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, বরিশাল-২ আসনে দুলাল হোসেন ও সাইফ মাহমুদ জুয়েল, বরিশাল-৫ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ নির্বাচনি প্রস্তুতি নিয়েছেন। ভোলা-৪ আসন থেকে নুরুল ইসলাম নয়ন, ভোলা-১ আসনে গোলাম নবী আলমগীর, হায়দার আলী লেলিন, পটুয়াখালী-২ আসনে মুহাম্মদ মুনির হোসেন, পটুয়াখালী-৩ আসনে হাসান মামুন, পটুয়াখালী-৪ আসনে এবিএম মোশাররফ হোসেন, পিরোজপুর-১ আসনে অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন ও হাফিজ আল আসাদ (সাঈদ খান), পিরোজপুর-৩ আসনে এআর মামুন খান এবং ঝালকাঠি-২ আসনে মাহবুবুল হক নান্নু ইতোমধ্যে নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছেন।
কুমিল্লা-২ আসনে অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, কুমিল্লা-৪ আসনে এফএম তারেক মুন্সী, কুমিল্লা-৫ আসনে হাজি জসিম উদ্দিন ও এটিএম মিজানুর রহমান, কুমিল্লা-৯ আসনে আবুল কালাম আলোচনায় রয়েছেন। এ ছাড়া কুমিল্লার যে কোনো আসন থেকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে ড. খন্দকার মারুফ হোসেনকে নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে। সম্ভাব্য এসব প্রার্থী মনোনয়ন পেতে যে যার মতো করে কেন্দ্রেও যোগাযোগ বাড়িয়েছেন।
এই বিভাগের চাঁদপুর-২ আসনে ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে নাজমুল হুদা খন্দকার ও কবির আহমেদ ভূঁইয়ার নাম আলোচনায় রয়েছে।
তরুণদের নিয়ে আলোচনা থেমে নেই রাজশাহী বিভাগেও। এ বিভাগে দলীয় মনোনয়ন পেতে লবিং-তদবিরের পাশাপাশি গণসংযোগ চালাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। রাজশাহী-২ আসনে অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ঈশা, রাজশাহী-৩ আসনে শফিকুল হক মিলন ও রায়হানুল আলম রায়হান, রাজশাহী-৪ আসনে অধ্যাপক কামাল হোসেন, রাজশাহী-৫ আসনে মাহমুদা হাবীবা, আবু বকর সিদ্দিক ও গোলাম মোস্তফা এবং রাজশাহী-৬ আসনে আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলের নাম উঠে এসেছে। এই বিভাগের সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আমিরুল ইসলাম খান আলীম, নাটোর-১ আসনে তাইফুল ইসলাম টিপু, ডা. ইয়াসির আরাফাত রাজন ও ফারজানা শারমিন পুতুল, নাটোর-২ আসনে রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বগুড়া-৫ আসনে ফজলুর রহমান খোকন, জয়পুরহাট-২ আসনে প্রকৌশলী আমিনুর ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে গোলাম সারওয়ার, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে মো. রকিবুল করিম খান পাপ্পু। পাবনা-৩ আসনে কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, পাবনা-৫ আসনে অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস আলোচনায় রয়েছেন।
আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ময়মনসিংহ-১ আসনে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, ময়মনসিংহ-২ আসনে মোতাহার হোসেন তালুকদার, ময়মনসিংহ-৩ আসনে আহাম্মদ তায়েবুর রহমান হিরণ, ময়মনসিংহ-৬ আসনে সাবেক ছাত্রনেতা করিম সরকার ও তানভীর হোসেন রানা, ময়মনসিংহ-৯ আসনে মো. মামুন বিন আব্দুল মান্নান, ময়মনসিংহ-১১ আসনে মুহাম্মদ মোর্শেদ আলম। এ ছাড়া বিভাগের জামালপুর-১ আসনে রশিদুজ্জামান মিল্লাত, জামালপুর-৪ আসনে ব্যারিস্টার সালিমা বেগম আরুণি, জামালপুর-৩ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, নেত্রকোনা-৩ আসনে মো. মোস্তাফা-ই জামান সেলিম, নেত্রকোনা-২ আসনে অধ্যাপক ডা. আনোয়ারুল হক, নেত্রকোনা-৫ আসনে শহীদুল্লাহ ইমরান এবং নেত্রকোনা-১ আসনে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আলোচনায় রয়েছেন।
রংপুর বিভাগে মনোনয়ন দৌড়ে আলোচনায় রয়েছেন রংপুর-১ আসনে ওয়াহেদুজ্জামান মাবু, রংপুর-২ আসনে মাহফুজ উন নবী ডন ও অ্যাডভোকেট গোলাম রসুল বকুল, রংপুর-৩ আসনে শামসুজ্জামান সামু ও আনিসুর রহমান লাকু, রংপুর-৪ আসনে আফসার আলী, রংপুর-৫ আসনে ডা. জহিরুল ইসলাম। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মির্জা ফয়সাল আমিন, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে আব্দুল ওয়াদুদ নূর আলিফ, দিনাজপুর-১ আসনে মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু, দিনাজপুর-২ আসনে মামুনুর রশিদ কালু ও অ্যাডভোকেট আবদুল আজিজ, দিনাজপুর-৫ আসনে ব্যারিস্টার কামরুজ্জামান, নীলফামারী-৪ আসনে বেবী নাজনীন, কুড়িগ্রাম-১ আসনে ডা. মো. ইউনুছ আলী, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মমতাজ বেগম লিপি, গাইবান্ধা-১ আসনে অধ্যাপক ডা. জিয়াউল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ আসনে মাহমুদুন নবী টিটুল, গাইবান্ধা-৩ আসনে রফিকুল ইসলাম রফিক, গাইবান্ধা-৪ আসনে অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম এবং পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, পঞ্চগড়-২ আসনে ফরহাদ হোসেন আজাদ।
ফরিদপুর-২ আসনে শামা ওবায়েদ, ফরিদপুর-৪ আসনে শহিদুল ইসলাম বাবুল, ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী নায়াব ইউসুফ, মাহবুবুল হাসান পিংকু ও সৈয়দ মোদাররেছ আলী, মাদারীপুর-১ আসনে ইয়াজ্জেম হোসেন রোমান, মাদারীপুর-২ আসনে মিল্টন বৈদ্য, মাদারীপুর-৩ আসনে আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন অপু, গোপালগঞ্জ-১ আসনে সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২ আসনে সরদার মো. নুরুজ্জামান, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে এসএম জিলানীর নির্বাচনী প্রস্তুতি রয়েছে।





















