ঢাকা ০৯:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo খাতের সফল খামারি উদ্যোক্তাদের মাঝে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান Logo কাজী মামুনুর রশীদ কচি সদস্য হওয়াতে জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা Logo মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের সাথে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা Logo ইসলামপুর ইউনিয়নে ঈদের চাল নিয়ে পরিষদ সদস্যকে মারপিটের অভিযোগ Logo মর্গ্যান স্কুলের দুর্নীতির তদন্তে যাওয়া ম্যাজিস্ট্রেটকে মারধর, ৬ শিক্ষকের নামে মামলা Logo মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের জেলা কর্মশালা অনুষ্ঠিত  Logo মাদক, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজ প্রতিরোধের অঙ্গীকার করলেন  ছাত্রদল নেতা সোহেল   Logo ঝিনাইদহে অনলাইন জুয়া সাইটের বাংলাদেশী এজেন্ট গ্রেফতার Logo ভোলায় অস্ত্র গুলিসহ সিরাজ বাহিনীর দুই সদস্য আটক Logo ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে নৌপথের নিরাপত্তায় কোস্টগার্ড মোতায়েন 

শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছে ভারত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৮:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৪৩৭ বার পড়া হয়েছে

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

গণমুক্তি রিপোর্ট

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভারতের নেতৃবৃন্দ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানব উন্নয়নের সকল সূচকে আমাদের যেমন অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে, এর সাথে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে আজ আমরা বিশ্বে পঞ্চম ও এশিয়া-ওশানিয়া অঞ্চলে দ্বিতীয়-ভারতের নেতারা যেমন এ অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন তেমনি একসাথে কাজের আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন।

গত ৭ ফ্রেব্রুয়ারি প্রথম দ্বিপক্ষীয় তিন দিনের সফরে ভারতে গিয়েছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান। সোমবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দিল্লি সফর নিয়ে এসব তথ্য জানান ড. হাছান। তিনি বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে সীমান্ত হত্যা শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে, সীমান্তে প্রাণঘাতী অস্ত্রের বদলে ‘নন-লেথাল উইপন’ ব্যবহার, মিয়ানমার ও রোহিঙ্গা ইস্যু, নিরাপত্তাসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে বিশেষত: ২০২৬ সালে গঙ্গা চুক্তি নবায়ন, তিস্তার পানিবন্টন, মানুষে-মানুষে যোগাযোগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধি, মিয়ানমার ও রোহিঙ্গা ইস্যুসহ নানা সহযোগিতার ক্ষেত্র নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সফরের প্রথম দিন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর ও ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সাথে ও শেষ দিনে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকর এবং রাজ্যসভার লিডার অভ দ্য হাউস এবং বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযুষ গয়ালের সাথে বৈঠক করেন ড. হাছান।

পাশাপাশি সফরের দ্বিতীয় দিন দিল্লির রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতিবিজড়িত সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, নয়াদিল্লির বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের এক দশক’ শীর্ষক একক বক্তৃতা দান, প্রেসক্লাব অভ ইন্ডিয়া এবং ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাব অভ সাউথ এশিয়া’তে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বিদেশমন্ত্রী। ৯ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে রাষ্ট্রপতি ভবনে দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ নিয়ে ড. হাছান বলেন, ভারতের রাষ্ট্রপতিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছি। তিনি আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছি। আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে আমন্ত্রণপত্র পাঠানোর কাজ চলছে।

অপর দিকে দিল্লিতে বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযুষ গয়ালের সঙ্গে বৈঠকে রমজানের আগেই ভারতকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি রপ্তানির অনুরোধ করেন। ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী সেটা ভালোভাবে নিয়েছেন। এর আগে তারা ২০ হাজার মেট্রক টন পেঁয়াজ এবং ১০ হাজার মেট্রিক টন চিনি রপ্তানির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ড. হাছান বলেন, আমরা অনেক ভোগ্যপণ্যের জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে, পেঁয়াজ, চিনি, ডাল এসব এবং মসলা কিছু জাতীয় কিছু পণ্য।

ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়েছে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আমি তাকে বলেছি, এসব ভোগ্য পণ্যে যেন বিশেষ কোটা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। যাতে কমপক্ষে আমরা তাদের থেকে এ সব পণ্য সঠিক মূল্যে এবং আমাদের প্রয়োজনে ইমপোর্ট করতে পারি।

মিয়ানমার ইস্যুতে ভারত-বাংলাদেশ কিভাবে একসাথে কাজ করবে -এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমরা তাদের সাথে বর্ডার শেয়ার করি। সুতরাং মিয়ানমারে যদি কোন পরিস্থিতির উদ্বেগ ঘটে তাহলে সেটি আমাদের দেশকে যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বা উদ্বিগ্ন করে তাদেরকেও উদ্বিগ্ন করে। সুতরাং দুই দেশেরই যেহেতু উদ্বেগ প্রতিবেশিকে নিয়ে তাই আমাদের একসাথে কাজ করার অনেক বিষয় তো রয়েছে।

মিয়ানমার থেকে তাদের সেনাদের ফিরিয়ে নিতে জাহাজ আসার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাহাজটি কখন ভিড়বে সেটি টেকনিক্যাল পার্ট। আমরা সম্মত তারা তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। এটা খুব সহসা হবে।

বিএনপি বলেছে মিয়ানমার ইস্যুতে সরকার তথ্য গোপন করছে -এ নিয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি তো বক্তব্য দিয়ে তাদের দলের অস্তিত্ব জানান দিতে চায়। এখানে মিয়ানমারের যতোজন সদস্য আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে সে বিষয়ে আমরা সময়ে সময়ে গণমাধ্যমকে অবহিত করেছি। এখানে লুকোচুরি করার প্রশ্নই আসে না। তাদের ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি খুব সহসা তাদের ফেরত পাঠাতে পারব। বিএনপি এসব বক্তব্য ও নানা কর্মসূচি দিয়ে তাদের হতাশা কাটানোর চেষ্টা করছে। আমরা চাই তারা গণতান্ত্রিক কর্মসূচির মধ্যে থাকবে। সরকারের প্রতিবাদ তারা করতেই পারে। কিন্তু রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে তাদের অগ্নিসন্ত্রাস আর করতে দেয়া হবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছে ভারত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান

আপডেট সময় : ০৬:৪৮:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

 

গণমুক্তি রিপোর্ট

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভারতের নেতৃবৃন্দ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানব উন্নয়নের সকল সূচকে আমাদের যেমন অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে, এর সাথে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে আজ আমরা বিশ্বে পঞ্চম ও এশিয়া-ওশানিয়া অঞ্চলে দ্বিতীয়-ভারতের নেতারা যেমন এ অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন তেমনি একসাথে কাজের আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন।

গত ৭ ফ্রেব্রুয়ারি প্রথম দ্বিপক্ষীয় তিন দিনের সফরে ভারতে গিয়েছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান। সোমবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দিল্লি সফর নিয়ে এসব তথ্য জানান ড. হাছান। তিনি বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে সীমান্ত হত্যা শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে, সীমান্তে প্রাণঘাতী অস্ত্রের বদলে ‘নন-লেথাল উইপন’ ব্যবহার, মিয়ানমার ও রোহিঙ্গা ইস্যু, নিরাপত্তাসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে বিশেষত: ২০২৬ সালে গঙ্গা চুক্তি নবায়ন, তিস্তার পানিবন্টন, মানুষে-মানুষে যোগাযোগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধি, মিয়ানমার ও রোহিঙ্গা ইস্যুসহ নানা সহযোগিতার ক্ষেত্র নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সফরের প্রথম দিন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর ও ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সাথে ও শেষ দিনে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকর এবং রাজ্যসভার লিডার অভ দ্য হাউস এবং বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযুষ গয়ালের সাথে বৈঠক করেন ড. হাছান।

পাশাপাশি সফরের দ্বিতীয় দিন দিল্লির রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতিবিজড়িত সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, নয়াদিল্লির বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের এক দশক’ শীর্ষক একক বক্তৃতা দান, প্রেসক্লাব অভ ইন্ডিয়া এবং ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাব অভ সাউথ এশিয়া’তে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বিদেশমন্ত্রী। ৯ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে রাষ্ট্রপতি ভবনে দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ নিয়ে ড. হাছান বলেন, ভারতের রাষ্ট্রপতিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছি। তিনি আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছি। আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে আমন্ত্রণপত্র পাঠানোর কাজ চলছে।

অপর দিকে দিল্লিতে বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযুষ গয়ালের সঙ্গে বৈঠকে রমজানের আগেই ভারতকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি রপ্তানির অনুরোধ করেন। ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী সেটা ভালোভাবে নিয়েছেন। এর আগে তারা ২০ হাজার মেট্রক টন পেঁয়াজ এবং ১০ হাজার মেট্রিক টন চিনি রপ্তানির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ড. হাছান বলেন, আমরা অনেক ভোগ্যপণ্যের জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে, পেঁয়াজ, চিনি, ডাল এসব এবং মসলা কিছু জাতীয় কিছু পণ্য।

ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়েছে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আমি তাকে বলেছি, এসব ভোগ্য পণ্যে যেন বিশেষ কোটা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। যাতে কমপক্ষে আমরা তাদের থেকে এ সব পণ্য সঠিক মূল্যে এবং আমাদের প্রয়োজনে ইমপোর্ট করতে পারি।

মিয়ানমার ইস্যুতে ভারত-বাংলাদেশ কিভাবে একসাথে কাজ করবে -এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমরা তাদের সাথে বর্ডার শেয়ার করি। সুতরাং মিয়ানমারে যদি কোন পরিস্থিতির উদ্বেগ ঘটে তাহলে সেটি আমাদের দেশকে যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বা উদ্বিগ্ন করে তাদেরকেও উদ্বিগ্ন করে। সুতরাং দুই দেশেরই যেহেতু উদ্বেগ প্রতিবেশিকে নিয়ে তাই আমাদের একসাথে কাজ করার অনেক বিষয় তো রয়েছে।

মিয়ানমার থেকে তাদের সেনাদের ফিরিয়ে নিতে জাহাজ আসার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাহাজটি কখন ভিড়বে সেটি টেকনিক্যাল পার্ট। আমরা সম্মত তারা তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। এটা খুব সহসা হবে।

বিএনপি বলেছে মিয়ানমার ইস্যুতে সরকার তথ্য গোপন করছে -এ নিয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি তো বক্তব্য দিয়ে তাদের দলের অস্তিত্ব জানান দিতে চায়। এখানে মিয়ানমারের যতোজন সদস্য আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে সে বিষয়ে আমরা সময়ে সময়ে গণমাধ্যমকে অবহিত করেছি। এখানে লুকোচুরি করার প্রশ্নই আসে না। তাদের ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি খুব সহসা তাদের ফেরত পাঠাতে পারব। বিএনপি এসব বক্তব্য ও নানা কর্মসূচি দিয়ে তাদের হতাশা কাটানোর চেষ্টা করছে। আমরা চাই তারা গণতান্ত্রিক কর্মসূচির মধ্যে থাকবে। সরকারের প্রতিবাদ তারা করতেই পারে। কিন্তু রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে তাদের অগ্নিসন্ত্রাস আর করতে দেয়া হবে না।