ঢাকা ০১:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জাতিসংঘের গুম এবং নির্যাতন কনভেনশনে সই করবে বাংলাদেশ

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:২৭:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪ ৪৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বৈশ্বিক সংস্থা জাতিসংঘের গুম এবং নির্যাতন বিষয়ক কনভেনশনে সই করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সংশ্লিষ্টরা এ নিয়ে যথাযথ উদ্যোগ নিয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থাকেও যথাযথভাবে কার্যকর করা হবে।

এ ছাড়া বহুল সমালোচিত দেশের সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল বা এই আইনের যথাযথ সংশোধন করা হবে।

কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, দায়িত্ব নেওয়ার পর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এবং দেশের বাইরে বাংলাদেশ মিশনগুলোর রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

ওইসব বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ঢাকার কূটনীতিকদের জানান যে অন্তর্র্বতী সরকার মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়ে খুবই সোচ্চার। যার অংশ হিসেবে জাতিসংঘের গুম এবং নির্যাতন বিষয়ক কনভেনশনে দ্রুত সই করা হবে।

অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থাকেও যথাযথভাবে কার্যকর করতে চায়। এ জন্য সঠিক উদ্যোগ নেয়া হবে। আমলাদের মানবাধিকার সংস্থার দায়িত্ব না দিয়ে এই ইস্যুতে যারা সংগঠক (অ্যাক্টিভিস্ট) তাদের দায়িত্ব দেয়া হবে।

এ ছাড়া বহুল সমালোচিত দেশের সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল বা এই আইনের যথাযথ সংশোধন করা হবে। মূলত মানবাধিকার ইস্যুতে অন্তর্র্বতী সরকার কোনো ছাড় দিতে নারাজ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জাতিসংঘের গুম এবং নির্যাতন কনভেনশনে সই করবে বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০১:২৭:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪

 

বৈশ্বিক সংস্থা জাতিসংঘের গুম এবং নির্যাতন বিষয়ক কনভেনশনে সই করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সংশ্লিষ্টরা এ নিয়ে যথাযথ উদ্যোগ নিয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থাকেও যথাযথভাবে কার্যকর করা হবে।

এ ছাড়া বহুল সমালোচিত দেশের সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল বা এই আইনের যথাযথ সংশোধন করা হবে।

কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, দায়িত্ব নেওয়ার পর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এবং দেশের বাইরে বাংলাদেশ মিশনগুলোর রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

ওইসব বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ঢাকার কূটনীতিকদের জানান যে অন্তর্র্বতী সরকার মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়ে খুবই সোচ্চার। যার অংশ হিসেবে জাতিসংঘের গুম এবং নির্যাতন বিষয়ক কনভেনশনে দ্রুত সই করা হবে।

অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থাকেও যথাযথভাবে কার্যকর করতে চায়। এ জন্য সঠিক উদ্যোগ নেয়া হবে। আমলাদের মানবাধিকার সংস্থার দায়িত্ব না দিয়ে এই ইস্যুতে যারা সংগঠক (অ্যাক্টিভিস্ট) তাদের দায়িত্ব দেয়া হবে।

এ ছাড়া বহুল সমালোচিত দেশের সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল বা এই আইনের যথাযথ সংশোধন করা হবে। মূলত মানবাধিকার ইস্যুতে অন্তর্র্বতী সরকার কোনো ছাড় দিতে নারাজ।