ঢাকা ০৩:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo পাইকগাছায় বেগম রোকেয়া দিবসে শ্রেষ্ঠ জয়িতা সম্মাননা প্রদান  Logo ভারতীয় গণমাধ্যমে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে বলেছে বাংলাদেশ Logo অন্তর্বর্তী সকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে আগ্রহী ভারত Logo আমলারা বহুরূপী হয়ে সামনে আসেন বলেন: ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য Logo ইইউ’র ভিসা সেন্টার দিল্লি থেকে ঢাকায় স্থানান্তরের অনুরোধ Logo ডিআরইউর সভাপতি, যুগ্ম সম্পাদক ও ইসি সদস্যকে ক্র্যাবের সংবর্ধনা Logo রাজনৈতিক পরিচয়ে ১৫ বছরে ৯০ হাজার পুলিশ নিয়োগ: ডিএমপি কমিশনার Logo বাণিজ্য বন্ধ করলে ভারত দুর্ভিক্ষ ঠেকাতে পারবে না: গয়েশ্বর Logo শেরপুরে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালিত Logo ভান্ডারিয়ায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস পালিত

যে কারণে জুমার বয়ানকালে বায়তুল মোকাররম মসজিদে হাতাহাতি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৯:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৭৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

দীর্ঘ পালিয়ে থাকা খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন শুক্রবার তার অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে আসেন। এসময়  জুমার নামের আগে নিয়মমাফিক বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন।

রুহুল আমিন তার অনুসারীরা নিয়ে মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করে বয়ান অবস্থায় মাইক্রোফোনে হাত দেন। সে সময় মুসল্লিরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন।

এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এতে করে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন। পরে খবর পেয়ে মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর পালিয়ে থাকা বায়তুল মোকাররমের খতিব রুহুল আমিন ফিরে আসার ঘটনায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখন সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা বায়তুল মোকাররম এলাকায় সতর্ক অবস্থানে।

পরিস্থিতি শান্ত হলে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে সাধারণ মুসল্লিরা বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। এর কিছু পরেই মসজিদ থেকে স্লোগান দিতে দিতে একদল মুসল্লি বের হন।

এসময় মুসল্লিরা সামনের রাস্তায় গিয়ে জড়ো হতে থাকে। পরে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র‌্যাব সদস্যরা রাস্তা থেকে তাদের সরিয়ে দেন।
জানা গেছে, বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন।

এমন সময় পলাতক খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমান খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। পরে পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলে সোয়া একটা দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

যে কারণে জুমার বয়ানকালে বায়তুল মোকাররম মসজিদে হাতাহাতি

আপডেট সময় : ০৩:৫৯:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

দীর্ঘ পালিয়ে থাকা খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন শুক্রবার তার অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে আসেন। এসময়  জুমার নামের আগে নিয়মমাফিক বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন।

রুহুল আমিন তার অনুসারীরা নিয়ে মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করে বয়ান অবস্থায় মাইক্রোফোনে হাত দেন। সে সময় মুসল্লিরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন।

এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এতে করে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন। পরে খবর পেয়ে মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর পালিয়ে থাকা বায়তুল মোকাররমের খতিব রুহুল আমিন ফিরে আসার ঘটনায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখন সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা বায়তুল মোকাররম এলাকায় সতর্ক অবস্থানে।

পরিস্থিতি শান্ত হলে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে সাধারণ মুসল্লিরা বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। এর কিছু পরেই মসজিদ থেকে স্লোগান দিতে দিতে একদল মুসল্লি বের হন।

এসময় মুসল্লিরা সামনের রাস্তায় গিয়ে জড়ো হতে থাকে। পরে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র‌্যাব সদস্যরা রাস্তা থেকে তাদের সরিয়ে দেন।
জানা গেছে, বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন।

এমন সময় পলাতক খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমান খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। পরে পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলে সোয়া একটা দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন।