ঢাকা ০৯:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

শিশু ধর্ষণকাণ্ডে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

বাসুদেব বিশ্বাস,বান্দরবান
  • আপডেট সময় : ০৫:৪২:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৮৬ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বান্দরবানে শিশু ধর্ষণের দায়ে মো. হারুন মিয়া (৩৮) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

১৫ সেপ্টেম্বর (রবিবার) নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালে আদালতের বিচারক জেবুন্নাহার আয়েশা এই রায় দেন। কারাদণ্ড প্রাপ্ত হারুন মিয়া লামা উপজেলা ফাইতং ইউনিয়নের সুতাবাদী গ্রামে মৃত রতন খানের ছেলে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে ১ এপ্রিল দুপুরে লামা উপজেলার ফাইতং এলাকায় ওই শিশু কন্যা গ্রামে এলাকায় রহিম খাঁ নামে এক মুদি দোকানে শ্যাম্পু কিনতে পাঠান তার নানি। শ্যাম্পু নিয়ে বাড়িতে ফিরে আসলে গোসল করার জন্য বায়না ধরে। গোসলের কারণ জানতে চাইলে দোকানে থাকা মো. হারুন ওই শিশুকে একা পেয়ে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে বলে জানায়। শিশুর নানি দোকানে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলে ধর্ষণকারী কৌশলে পালিয়ে যায়। পরে শিশুটির মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।

এ বিষয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট বাসিংথোয়াই মারমা জানান, মামলার দীর্ঘ শুনানির পর ঘটনা সত্য প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এই রায় দিয়েছে। বাদীপক্ষ এতে সন্তুষ্ট হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শিশু ধর্ষণকাণ্ডে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

আপডেট সময় : ০৫:৪২:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

বান্দরবানে শিশু ধর্ষণের দায়ে মো. হারুন মিয়া (৩৮) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

১৫ সেপ্টেম্বর (রবিবার) নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালে আদালতের বিচারক জেবুন্নাহার আয়েশা এই রায় দেন। কারাদণ্ড প্রাপ্ত হারুন মিয়া লামা উপজেলা ফাইতং ইউনিয়নের সুতাবাদী গ্রামে মৃত রতন খানের ছেলে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে ১ এপ্রিল দুপুরে লামা উপজেলার ফাইতং এলাকায় ওই শিশু কন্যা গ্রামে এলাকায় রহিম খাঁ নামে এক মুদি দোকানে শ্যাম্পু কিনতে পাঠান তার নানি। শ্যাম্পু নিয়ে বাড়িতে ফিরে আসলে গোসল করার জন্য বায়না ধরে। গোসলের কারণ জানতে চাইলে দোকানে থাকা মো. হারুন ওই শিশুকে একা পেয়ে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে বলে জানায়। শিশুর নানি দোকানে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলে ধর্ষণকারী কৌশলে পালিয়ে যায়। পরে শিশুটির মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।

এ বিষয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট বাসিংথোয়াই মারমা জানান, মামলার দীর্ঘ শুনানির পর ঘটনা সত্য প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এই রায় দিয়েছে। বাদীপক্ষ এতে সন্তুষ্ট হয়েছে।